আজ শুক্রবার বাদ জুম্মা সরকার পতনের একদফা দাবিতে রাজধানীতে ঢাকা মহানগর বিএনপি উত্তর এবং দক্ষিণ গণমিছিল করবে। মিছিলের রোডম্যাপ প্রকাশ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার বাদ জুম্মা দুপুর ২টায় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি বাড্ডা সুবাস্ত টাওয়ার থেকে আবুল হোটেল পর্যন্ত গণমিছিল করবে। এছাড়া একই সময়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি কমলাপুর স্টেডিয়াম থেকে মালিবাগ রেলগেট পর্যন্ত গণমিছিল করবে। বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত গণমিছিলে নেতৃত্ব দিবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আরো অংশ নেবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব:) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, ব্যারিষ্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম, শামসুজ্জামান দুদু, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা, জয়নুল আবেদীন ফারুক, হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, আতাউর রহমান ঢালী, জহিরুল হক শাহজাদা মিয়া, ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, এ্যাড. মজিবর রহমান সারোয়ার, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি চেয়ারপারসেনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক, কামরুজ্জামান রতন, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এ বি এম মোশারফ হোসেন, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম এবং শিশু বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ সিদ্দীকী।
এ গণমিছিলের সমন্বয়ের দায়িত্বে রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহবায়ক আমান উল্লাহ আমান। সাথে রয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক।
ঢাকা মহানগর বিএনপি দক্ষিণের গণমিছিলে নেতৃত্ব দিবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। আরো অংশ নেবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, অ্যাডভোকেট আহমদ আযম খান, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন ভিপি, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, মনিরুল হক চৌধুরী, অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, মঈনুল ইসলাম খান শান্ত, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দীন খোকন, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, হারুন অর রশিদ, বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত সম্পাদক, ড. আসাদুজ্জামান রিপন, গাজীপুর জেলা বিএনপি, ফজলুল হক মিলন, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দীন আহমেদ অসীম, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক, রাশেদা বেগম হীরা, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক, শিরিন সুলতানা। ঢাকা মহানগর বিএনপি দক্ষিণের গণমিছিল সমন্বয় করবেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহবায়ক আব্দুস সালাম। সাথে রয়েছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন।
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সম্পাদক, সহ-সম্পাদক এবং নির্বাহী সদস্যগণ সুবিধামত ঢাকা মহানগর উত্তর দক্ষিণ গণমিছিলে অংশগ্রহণ করিবেন বলে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়।
রাজপথে নেতাকর্মীদের শক্ত উপস্থিতি চায় বিএনপি: রাজপথে নেতাকর্মীদের শক্ত উপস্থিতি চায় বিএনপি। আগামী সেপ্টেম্বর থেকে ‘অলআউট’ আন্দোলনে নামার যে পরিকল্পনা করা হচ্ছে, সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সংগঠনের কোনো স্তরে ‘গাফলতি’ দেখতে চায় না দলটি। দায়িত্বশীল নেতারা বলেছেন, পদ-পদবি নিয়ে এখন ঘরে বসে থাকার সুযোগ নেই। সিনিয়র-জুনিয়র সবাইকে মাঠে থেকে কর্মসূচি শতভাগ সফল করতে হবে। অন্যথায় সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জানা গেছে, অসুস্থতার কথা বলা হলেও দায়িত্বে অবহেলার কারণেই ছাত্রদল সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। এটাকে দলের নিষ্ক্রীয় নেতাকর্মীদের জন্য ‘কঠোর বার্তা’ বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
গত ২৯ জুলাই ঢাকার প্রবেশমুখে অবস্থান কর্মসূচি ‘যথাযথভাবে’ সফল না হওয়ায় দলের সাংগঠনিক ভিত্তি আরো মজবুত করার দিকে নজড় দিয়েছে বিএনপি। কর্মসূচি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কোনো সমন্বয়হীনতা থাকলে তা দ্রুত কিভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়, সে দিকে এখন গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। প্রতিটি কর্মসূচিতে নেতাকর্মীদের সঙ্ঘবদ্ধ উপস্থিতি নিশ্চিত করার নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে।
নেতারা বলছেন, বিএনপি এবার আন্দোলন সফল করতে বদ্ধপরিকর। এ কারণে গত ২৮ জুলাই ঢাকায় মহাসমাবেশের আগে হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিশেষ বার্তা দেয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়- চলমান আন্দোলনে যারা মাঠে থাকবে, আগামীতে তাদেরই দলে মূল্যায়ন করা হবে। অন্যথায় বিবেচনার কোনো সুযোগ থাকবে না।
জানা গেছে, পুলিশের অনুমতি ছাড়া গত ২৯ জুলাই ঢাকার প্রবেশমুখে অবস্থান কর্মসূচিকে ঢাকায় দলের সাংগঠনিক সক্ষমতা যাচাইয়ে ‘টেস্ট কেস’ হিসেবে নিয়েছিল বিএনপির হাইকমান্ড। দলটির মূল্যায়ন, লাখ লাখ নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে মহাসমাবেশ সফল হলেও কিছুটা সমন্বয়হীনতা ও নেতাকর্মীরা ব্যাপকহারে মাঠে না নামায় অবস্থান কর্মসূচি কাক্সিক্ষত লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি। এমন প্রেক্ষাপটে কর্মসূচি সফলে আরো বেশি তৎপর হওয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে সংগঠনের সর্বস্তরে।
দলীয় সূত্রগুলো বলছে, অবস্থান কর্মসূচিতে দায়িত্বে অবহেলার কারণে গত মঙ্গলবার ছাত্রদল সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হয়। যদিও এ ক্ষেত্রে অসুস্থতার কারণ দেখানো হয়েছে। ছাত্রদল সভাপতির ওই দিন ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের উত্তরা এলাকায় থাকার কথা ছিল। অভিযোগ উঠেছে, তিনি সেখানে যাননি। বিকেলের দিকে তিনি খিলক্ষেত এলাকায় একটি ঝটিকা মিছিল করেন। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এরই মধ্যে বিবিসি বাংলাকে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে বলেছেন, দলের নেতাদের কারো ‘সদিচ্ছার অভাব ছিল না, কিন্তু সমন্বয়হীনতার’ বিষয় ছিল। তিনি বলেন, ‘অনেকে হয়তো নানা বাস্তব কারণেই গত ২৯ জুলাই যথাসময়ে নির্ধারিত স্পটে আসতে পারেনি। কিন্তু একটি ঘটনার পর অন্য কেউ হাল ধরে বাকিদের সাথে সমন্বয় করতে পারেনি। গাবতলীর ঘটনাই দেখুন। আমান সাহেব আটক হওয়ার পর আর কেউ দায়িত্ব নিয়ে অন্যদের সাথে কমিউনিকেট করেনি।’ গয়েশ্বর রায় ওই দিন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে পুলিশের হামলায় মারাত্মক আহত হন।
জনসভাগুলোতে বিপুল উপস্থিতি নিশ্চিত করা গেলেও ‘বাধা আসতে পারে এমন কর্মসূচিতে নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের আনা যাচ্ছে না কেন- প্রশ্নের উত্তরে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, জনসভাগুলো শান্তিপূর্ণ হয় বলে সেখানে সব বয়সের মানুষ উপস্থিত হতে পারে। কিন্তু যেসব কর্মসূচিতে ‘পুলিশ বা সরকারি দলের হামলার’ সম্ভাবনা থাকে সেখানে সেটা সম্ভব হয় না। তিনি বলেন, ‘সবাইতো সব কর্মসূচিতে থাকতে পারবে না। তবে এখন যে সমন্বয়হীনতা দেখা যাচ্ছে সেটার যৌক্তিক কারণও আছে। অনেকে মামলার কারণে আত্মগোপনে। ফোনে কথা বলাও রিস্ক হয়ে যায় অনেক সময়।’ তবে নেতাদের আশা বিষয়টি এবার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নজরে আসায় এবং দল থেকে কড়া সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়ার ইঙ্গিত আসার কারণে তাদের সামনের কর্মসূচিগুলো আরো সুসংগঠিত হবে এবং তাতে বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের অংশগ্রহণও বাড়বে।
কে কোথায় নেতৃত্ব দিবেন:
সরকার পতনের একদফা দাবিতে রাজধানীতে ঢাকা মহানগর বিএনপি উত্তর এবং দক্ষিণে গণমিছিলের রোডম্যাপ প্রকাশ করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার বাদ জুম্মা দুপুর ২টায় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি বাড্ডা সুবাস্ত টাওয়ার থেকে আবুল হোটেল পর্যন্ত গণমিছিল করবে। এছাড়া একই সময়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি কমলাপুর স্টেডিয়াম থেকে মালিবাগ রেলগেট পর্যন্ত গণমিছিল করবে।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত গণমিছিলে নেতৃত্ব দিবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আরো অংশ নেবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব:) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, ব্যারিষ্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম, শামসুজ্জামান দুদু, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা, জয়নুল আবেদীন ফারুক, হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, আতাউর রহমান ঢালী, জহিরুল হক শাহজাদা মিয়া, ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, এ্যাড. মজিবর রহমান সারোয়ার, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি চেয়ারপারসেনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক, কামরুজ্জামান রতন, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এ বি এম মোশারফ হোসেন, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম এবং শিশু বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ সিদ্দীকি।
এ গণমিছিলের সমন্বয়ের দায়িত্বে রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহবায়ক আমান উল্লাহ আমান। সাথে রয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক।
ঢাকা মহানগর বিএনপি দক্ষিণের গণমিছিলে নেতৃত্ব দিবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। আরো অংশ নেবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, অ্যাডভোকেট আহমদ আযম খান, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন ভিপি, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, মনিরুল হক চৌধুরী, অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, মঈনুল ইসলাম খান শান্ত, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দীন খোকন, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, হারুন অর রশিদ, বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত সম্পাদক, ড. আসাদুজ্জামান রিপন, গাজীপুর জেলা বিএনপি, ফজলুল হক মিলন, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দীন আহমেদ অসীম, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক, রাশেদা বেগম হীরা, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক, শিরিন সুলতানা।
ঢাকা মহানগর বিএনপি দক্ষিণের গণমিছিল সমন্বয় করবেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহবায়ক আব্দুস সালাম। সাথে রয়েছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন।
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সম্পাদক, সহ-সম্পাদক এবং নির্বাহী সদস্যগণ সুবিধামত ঢাকা মহানগর উত্তর দক্ষিণ গণমিছিলে অংশগ্রহণ করিবেন বলে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়।