দলমত নির্বিশেষে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে মহিউদ্দিন মহারাজ একজনই হয়। সমালোচনা কিংবা আলোচনা যাই করিনা কেন আমরা। নিরাপক্ষ দৃষ্টি কোন দিয়ে সকলেই সহমত পোষণ করেন গণমাধ্যম কর্মীদের কথা। পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজকে নিয়ে বেশি বলার অপেক্ষা রাখে না। একটি নাম তবে বহু গুনে গুণান্বিত জনপ্রিয় এনেতা। আর হ্যা আমরাও সেই জনপ্রিয় নেতা ও মানবতার ফেরিওয়ালার কথা বলছিলাম সুপ্রিয় পাঠকের জন্য। স্থানীয় সূত্র জানায় চলতি সপ্তাহে স্বরূপকাঠি পৌরসভার মধ্যে বরিশাল-স্বরূপকাঠি বাসস্ট্যান্ডের অফিস ঘর সহ ১৩ টি দোকান ঘরে আগুন লেগে ভস্মিত হয়। গড় পরতায় প্রতি দোকানদার প্রায় ষাট হাজারের টাকার মত ক্ষতি হয়। তবে তিনটি দোকান ও একটি হোটেলে লক্ষ টাকার চাইতেও ক্ষতি হয় বলে। গত তিন দিন ধরে সাধারণ ব্যাবসায়ীরা মানষিক ভাবে ভেঙে পড়েন। আর্থিক ভাবে দারুণ ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। অবশ্য ছারছিনা দরবার শরীফের নিজস্ব ঘর হওয়ায় দূর্ঘটনার পর পরই দরবারের নিজস্ব লোকজন দিয়ে আগুনে পুড়ে ছারখার হয়ে যাওয়ার সরঞ্জাম গুলো আলাদা আলাদা করেন। সাথে স্ব স্ব ব্যাবসায়ীরাও সাথে ছিলো। এদিকে স্বরূপকাঠি পৌরসভার মধ্যে এতবড় দূর্ঘটনার দৃশ্য দেখে সাধারণ মানুষের মন কাঁদে। আর্থিক সহযোগিতাট জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করা হলেও আর্থিক সহযোগিতা করার জন্য কোন ধর্ণাড্য ব্যাক্তি এগিয়ে আসেননি। উপজেলা চেয়ারম্যান আঃ হক সহ বহু শীর্ষ নেতাদের সুনজর পড়েনি এখনো। নগদ অর্থ জোগান দেওয়ার মত সাহসী নেতা খুঁজে পাওয়া যায়নি। অথচ সেই ধানবীর ও মানবতার ফেরিওয়ালা স্বরূপকাঠি উপজেলার গর্ব মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজ ঠিকই নিজের উপলব্ধি থেকে ক্ষতি গ্রস্থ ব্যাবসায়ীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। নগত অর্থ কড়ি দিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। মানবতার সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে কার্পণ্যতা করেনি। বরং ঘটনার কথা শোনার সাথে সাথে সহমর্মিতা দেখান। ছুটে আসেন মনের টানে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে ক্ষতি গ্রস্থ ব্যাবসায়ীদের পাশে। কথা নয় বরং নগত অর্থ কড়ি দিয়ে পাশে দাঁড়াতে ভুল করেননি। মানবিক দৃষ্টিকোন দিয়ে আবারও প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে কেন তিনি মানবতার ফেরিওয়ালা। বিগত সময়ে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে ছিলো প্রয়াত আলহাজ্ব আঃ রহমান (কার্গো রহমান) আজ উনি নেই কিন্তু স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে আর এক জন মানবতার সেবায় নিয়োজিত মানবতার ফেরিওয়ালার জন্ম হয়েছে। রাজনীতি নয় বরং সহযোগিতা ছিল দলমত নির্বিশেষে সকলের জন্য। উদার হস্তে দান করার লোকজন বর্তমান সময়ে সমাজের মধ্যে কম পরিলক্ষিত হয়। অথচ সবকিছুর উর্ধ্বে থেকে একজন গণ মানুষের নেতা পিরোজপুর-২ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্থার প্রতিক হয়ে ইতিমধ্যে বহু আলোচিত এবং সময় উপযোগী কাজ কর্ম করে সাধারণ মানুষের অন্তরের অন্তস্তলে স্থান করতে সক্ষম হয়েছে। লক্ষ লক্ষ টাকা সাধারণ মানুষের জন্য খরচ করে যাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। আওয়ামী লীগের হাই কমান্ড কাকে নমিনেশন দিবে তা শতভাগ অনিশ্চিত। অথচ সবকিছু জেনেশুনেও মানবতার ফেরিওয়ালা মহিউদ্দিন মহারাজ মানবতার সেবায় নিয়োজিত আছে। এ ব্যাপারে কথা হয় স্বরূপকাঠি পৌরসভার বাসস্ট্যান্ডের ক্ষতি গ্রস্ত বহু ব্যাবসায়ীদের সঙ্গে। কান্না রত ভাষায় বহু ব্যাবসায়ীরা জেলার ও স্থানীয় বহু গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, মহিউদ্দিন মহারাজ একজনই হয়। আমাদের কঠিন দুঃসময়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে তিনি আবারও প্রমাণ করলেন। মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে উপস্থিত থেকে নগদ অর্থ কড়ি দিয়ে প্রমাণ করলেন মানুষ মানুষের জন্য আর জীবন জীবনের জন্য। হোটেল মালিক মোঃ খলিলের ক্ষতির সম্মুখীন বেশি হয়েছে। আবেগ আপ্লূত হয়ে কান্নারত ভাষায় গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন মহিউদ্দিন মহারাজ ভাই দীর্ঘ জীবি হউন। আমরা সকলেই মনখুলে দোয়া করি এ নেতার জন্য। ওনার মত সাহসী পদক্ষেপ নেওয়া নেতার জন্ম সব জায়গায় হউক। ব্যাবসায়ী জাকির ও জাহিদ বলেন, মহিউদ্দিন মহারাজ ভাইয়ের তুলনা হয়না। এদিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য উপজেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ উপজেলা বি এন পির শীর্ষ নেতৃবৃন্দও বেজায় খুশি। আসলে প্রতিটি উপজেলায় এজাতীয় এক একজন মহিউদ্দিন মহারাজ ভাইয়ের মত নেতা দরকার। অবশ্য স্থানীয় প্রশাসনের লোকজনও সহমত পোষণ করেন মহিউদ্দিন মহারাজ ভাইয়ের জন্য। কঠিন দুঃসময়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে একটা চমৎকার উদাহরণ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। সাধারণ মানুষ এজাতীয় কাজের কথা মনে রাখেন মৃত্যুর পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত। সর্বশেষ কথা হয় স্বরূপকাঠি উপজেলার গর্ব জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মহিউদ্দিন মহারাজ ভাইয়ের সাথে। শত ব্যাস্ততার মধ্যেও গণ মাধ্যম কর্মীদের সময় দেন। আবহাওয়ার বৈরীতা উপেক্ষা করে বর্ষার মধ্যেও হাজির হয়েছে আগুনে পুড়ে যাওয়া ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি গ্রস্ত মালিকদের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে। অকৃত্রিম গভীর ভালবাসা নিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে আবারও প্রমাণ করলেন কেন তিনি এত জনপ্রিয় নেতা। তিনি অকপটে বলেন, আমি মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে মাঠে আছি। কিন্তু দলের প্রয়োজনে আমি মানবতার সেবায় নিয়োজিত। দল থেকে নৌকা প্রতিক যাকে দিবেন আমিও তার জন্য নিবেদিত। কিন্তু সবকিছুর উর্ধে আমার বিবেক বোধ। সাধারণ মানুষের জন্য আমি বরাবরই স্বোচ্ছার। দলমত নির্বিশেষে আমি মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকবো ইনশাআল্লাহ। স্বরূপকাঠি উপজেলার সাধারণ মানুষ আমাকে দারুণ ভালবাসে। এদের বিপদে আমি থাকবো না তাকি হয়। আমি আমার সাদ্যমত সব ধরনের আর্থিক সহযোগিতা করবো স্বরূপকাঠি উপজেলার জন্য। ছারছিনার পূর্ণ ভূমি আমার প্রিয় স্থান। ছারছিনার বদৌলতে আমরা সকলেই ভালো আছি। আগুনে পুড়ে যাওয়া হল একটা সাময়িক দুর্ঘটনা। মহান আল্লাহ আমাদের মাঝে মাঝে পরীক্ষা নেয়। আমরা সকলেই বিপদ আপদে মহান আল্লাহকে স্বরন করবো ইনশাআল্লাহ। তিনিই সব কিছুর মালিক। আমরা শুধু এক একজন খাদেম মাত্র।