শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১:০১ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
ডিইউজে’র সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ খানকে গ্রেফতার:বিএফইউজে ও ডিইউজে’র তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ আহতরা যেই দলেরই হোক চিকিৎসার দায়িত্ব নেবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী ঢালাওভাবে মামলা-গ্রেপ্তার বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি সুজনের নিরীহ মানুষ হত্যাকারী রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তা  দিতে ব্যর্থ সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোন  অধিকার নেই: মির্জা ফখরুল ছাত্র-জনতার খুনের দায়ে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে: বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগ জনরোষ থেকে বাঁচাতে সরকার জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রশিবির ও বিরোধীদলের ওপর দোষ চাপানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে: মাওলানা এটিএম মা’ছুম কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলায় যুক্তরাষ্ট্র নিন্দা:ম্যাথিউ মিলার পবিত্র আশুরার মর্মবাণী অন্তরে ধারণ করে সমাজে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর আহবান ব্লাকবেঙ্গল জাতের ছাগল মেহেরপুরের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আয়ের অন্যতম উৎস দিনাজপুর হাবিপ্রবিতে সাপ নিয়ে গবেষণায় সফল শিক্ষার্থী কামরুন নাহার কনা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বাদাম চাষে সাফল্য: কৃষকের মুখে হাসি

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৩

জেলার আখাউড়া উপজেলায় চলতি মৌসুমে বাণিজ্যিকভাবে বাদাম চাষ হয়েছে। এরমধ্যে জমি থেকে বাদাম তোলা শুরু করেছেন কৃষকরা। আবহাওয়া অনুকূলে আর সঠিকভাবে পরিচর্যা করায় এবার বাদামের ফলন ভালো হয়েছে। তাছাড়া বিক্রিতে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।
জানা যায়- জেলার আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউপির বেশ কয়েকটি গ্রামে কৃষকরা দীর্ঘদিন ধরে বাদম চাষ করে আসছেন। স্থানীয় বাজারে বাদামের চাহিদা ও রয়েছে বেশ ভালো। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় এই ফসল চাষের প্রতি উপজেলার প্রান্তিক কৃষকদের দিন-দিন আগ্রহ বাড়ছে। এখানকার উৎপাদিত বাদাম স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে পাইকাররা এসে বাদাম কিনে নিয়ে যান। চলতি মৌসুমে আখাউড়া উপজেলায় ৩ হেক্টর জমিতে বাদামের আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলন বৃদ্ধিতে কৃষকদেরকে সব ধরণের সহায়তা দিচ্ছে কৃষি বিভাগ। সবচেয়ে বেশি বাদামের চাষ হয়েছে। একাধিক কৃষক জানান, এখানকার বেশিরভাগ এলাকা উঁচু হওয়ায় জমিতে স্বল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় এখন চাষিরা বাদাম চাষে বেশ আগ্রহী হয়ে উঠছেন। বাদাম আবাদ করতে প্রতি ১ বিঘা জমিতে প্রায় ৭ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকা খরচ হয়। তাতে বিঘা প্রতি ফলন পাওয়া যাচ্ছে ৪ থেকে ৫ মণ বাদাম। যা স্থানীয় বাজারে প্রতি মণ বিক্রি হচ্ছে ৮ হাজার টাকা।
কৃষক মো. সোহাগ জানান, এই গ্রামে প্রায় ৩০ বছর ধরে উচ্চ ফলনশীল ও দেশীয় জাতের বাদাম চাষ করছেন কৃষকরা। এই মৌসুমে ২ বিঘা জমিতে উচ্চ ফলনশীল হাইব্রিড জাতের বাদাম আবাদ করি। তবে বাদাম চাষে কোনো কীটনাশক দেওয়া হয় না। এরইমধ্যে বাদাম তোলার কাজ শেষ হয়েছে। এক বিঘা জমিতে ফলন হয়েছে প্রায় ৫ মণ। তিনি আরও জানান, বাদাম বিক্রি নিয়ে কোনো সমস্যায় পড়তে হয় না। কুমিল্লা, হবিগঞ্জ, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ ও ভৈরবসহ দেশের বিভিন্ন জায়গার পাইকাররা এসে বাদাম ক্রয় করে নিয়ে যায়। বাদাম চাষি মো. হামদু মিয়া বলেন, এই বছর প্রায় ২ বিঘা জমিতে বাদাম আবাদ করা হয়েছে। বাদাম মাঠ থেকে তুলে বাড়ি আনা হয়েছে। গত কয়েক বছরের তুলনায় এবার বাদামের ফলন ভালো হয়েছে। ]
এই ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানিয়া তাবাসসুম বলেন, কৃষি বিভাগ থেকে বাদাম চাষে স্থানীয় কৃষকদেরকে সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হয়ে থাকে। বাদাম চাষে কৃষকরা বেশ লাভবান হচ্ছেন।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com