বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
শূরা বৈঠক ডেকে আজাদী বাজার মাদ্রাসায় ডুকতেই পারেননি হেফাজত আমীর ধনবাড়ীতে ছেলে মেয়েদের আত্মরক্ষার কৌশল শেখাতে মার্শাল আর্ট প্রশিক্ষণ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসাকে সরকারী করণের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান বেনাপোল বিজিবি ও বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সীমান্ত সমন্বয় সভা কাপাসিয়ায় তারুণ্যের উৎসব টিউলিপের পদ্যতাগ : এবার তোপের মুখে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কতিপয় ব্যক্তির অনৈতিক সুবিধা গ্রহণের কারণে ধুঁকছে বনফুল আদিবাসী গ্রীনহার্ট কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা মেয়াদ বাড়লো ৬ কমিশনের, ফেব্রুয়ারির শুরুতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা কিশোরগঞ্জে আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা

কিশোরগঞ্জে আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৫

কিশোরগঞ্জে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১২৪ জনের নামে মামলা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় সদর উপজেলার উত্তর লতিবাবাদ এলাকার আবু তাহের ভূঁইয়ার ছেলে তহমুল ইসলাম এ মামলা করেন। মামলায় আবদুল হামিদ, শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ১২৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও গুলি করার ঘটনার পর ৫ আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত কিশোরগঞ্জ সদর থানায় ১১টি মামলাসহ প্রায় অর্ধশত মামলা হয়েছে। গত মঙ্গলবার এ মামলায় প্রথমবারের মতো আসামি হয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। যদিও এ মামলায় আবদুল হামিদ তিন নম্বর আসামি। এক নম্বর আসামি করা হয়েছে শেখ হাসিনাকে, দুই নম্বরে শেখ রেহানা। মামলায় আরো ২০০ থেকে ২৫০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ‘স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতনে সংগঠিত ছাত্র-জনতার গড়ে ওঠা ঐক্য-আন্দোলনকে দমন করতে দেশ-বিদেশে অবস্থান করা এক থেকে ২০ নম্বর আসামি সারাদেশে গণহত্যার পরিকল্পনা করেন। সেই মোতাবেক তারা কিশোরগঞ্জে যেন কোনো আন্দোলন হতে
না পারে, সেজন্য ২১ থেকে ৪০ নম্বর আসামিদের নির্দেশ দেন।’ ‘ওই নির্দেশ বাস্তবায়নের জন্য ৪১ থেকে ১২৪ নম্বর আসামিরা শটগান, বন্দুক, পিস্তল, ককটেল, বোমা ও দেশী অস্ত্র ও অর্থ সরবরাহ করে আন্দোলন দমাতে এবং গণহত্যার নির্দেশ দেন। গত বছরের ৪ আগস্ট দুপুর ১২টার দিকে জেলা শহরের স্টেশন রোড গৌরাঙ্গবাজার এলাকায় ছাত্র–জনতার মিছিলে আসামিরা হামলা চালান। তারা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি চালিয়ে মামলার বাদীসহ সাক্ষীদের আহত করেন। এছাড়া আসামিরা গ্রেনেড, ককটেল ও বোমা নিক্ষেপ করে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করেন।’ বাদী তহমুল ইসলাম বলেন, ‘আন্দোলনের সময় পুলিশের হামলায় আমি আহত হয়েছিলাম। আমি আহত অবস্থায় দীর্ঘদিন চিকিৎসা নেয়ার পর এখন কিছুটা সুস্থ হওয়ায় থানায় এসে মামলা করেছি।’ কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘মামলাটি তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।’




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com