ত্রিশাল পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের নওধার গ্রামের ফাওজিয়া খাতুনের পৈতৃক সুত্রে খারিজ করা জমি ভুয়া দলিল করে জালিয়াতির মাধ্যমে বিত্রিুর অভিযোগ উঠেছে। ভূয়া দলিলের মাধ্যমে আপন বড় ভাই ছোট বোনের নওধার মৌজার ২০২ নং দাগের ২৬ শতাংশ জমি বিত্রুির অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়। পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের নওধার গ্রামের মৃত আবু বকর ছিদ্দিকের ১।ছেলে ১। মেয়ে নওধার মৌজায় ২০২ নং দাগে ২৬ শতাংশ জায়গা খতিয়ান নং ৪২৬ বি আর এস ২০২ ও ২০৫ নং দাগে মোট ৫২ শতাংশ জমি ফাওজিয়া খাতুন বাবার পৈত্রিক সম্পত্তি ২০২ দাগে মোট ২৬ শতাংশ জমি থাকলেও বড়ভাই আকরামুল হোসেন পুর্বেই ২১ শতাংশ জমি বিক্রি করেদেন। ৬-১১-১৪ সনে বোন ফাওজিয়া খাতুন ৪ শতাংশ জমি খারিজ করে নিজের দখলে রেখে ছিল। ছোট বোন স্বামীর বাড়ি থেকে দীর্ঘদিন বাবার বাড়িতে না আশায় এই সুযোগে ফাওজিয়া খাতুনের আপন বড় ভাই আকরামুল হোসেন অন?্যত্র শামসুন নাহার তাসলিমার কাছে ২০১৮ সনে (৩) শতাংশ জমি ঐ দাগে বিক্রি করে দেন। শামসুন নাহার তাসলিমার স্বামী গোলাম আজম ঐ জমির উপর ঘর করতে গেলে খবর পেয়ে বোন ফাওজিয়া খাতুন বাধাদেন। পৈত্তিক ওয়ারিশ প্রাপ্ত ফাওজিয়া খাতুন ও তার পরিবার এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের অবগত করেন। এব?্যাপারে জমি বিক্রিতা আকরামুল হোসেন তার বক্তব্য বলেন শামসুন নাহার তাসলিমার কাছে আমি (০৩) শতাংশ জমি বিক্রি করেছি। ২০২ দাগে মোট ২৬ শতাংশ জমি এই দাগ থেকে পুর্বেই ২১ শতাংশ জমি বিক্রি করেছিলাম। ভুল বসত শামসুন নাহার তাসলিমার কাছে ২০১৮ সনের শেষের দিকে (০৩) শতাংশ জমি বিক্রি করি। এখন তাসলিমাকে জমির টাকা নয়তো অন?্য দাগে জমি ফেরত দিয়েদিব। ফাওজিয়া খাতুন এ বিষয়টি নিয়ে তার বক্তব্যে বলেন, আমার বাবার পৈত্রিক সম্পত্তি ২০২ দাগে মোট ২৬ শতাংশ থেকে (০৪) শতাংশ জমি ৬-১১-১৪ইং খারিজ করি আমার সাথে তাদের কোন ঝামেলা নেই। আমি স্থানীয়ভাবে এলাকায় জানালে তারপর থেকে লোকজন নিয়ে জোর পূর্বক দখলের পায়তারা করে আসছে শামসুন্নাহার তাসলিমা। এখন তারা আকরামের কাছ থেকে সমাদান করলেই হয়।