শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
ডিইউজে’র সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ খানকে গ্রেফতার:বিএফইউজে ও ডিইউজে’র তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ আহতরা যেই দলেরই হোক চিকিৎসার দায়িত্ব নেবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী ঢালাওভাবে মামলা-গ্রেপ্তার বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি সুজনের নিরীহ মানুষ হত্যাকারী রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তা  দিতে ব্যর্থ সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোন  অধিকার নেই: মির্জা ফখরুল ছাত্র-জনতার খুনের দায়ে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে: বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগ জনরোষ থেকে বাঁচাতে সরকার জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রশিবির ও বিরোধীদলের ওপর দোষ চাপানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে: মাওলানা এটিএম মা’ছুম কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলায় যুক্তরাষ্ট্র নিন্দা:ম্যাথিউ মিলার পবিত্র আশুরার মর্মবাণী অন্তরে ধারণ করে সমাজে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর আহবান ব্লাকবেঙ্গল জাতের ছাগল মেহেরপুরের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আয়ের অন্যতম উৎস দিনাজপুর হাবিপ্রবিতে সাপ নিয়ে গবেষণায় সফল শিক্ষার্থী কামরুন নাহার কনা

কর্মস্থলে ফেরার দাবিতে মালয়েশিয়া দূতাবাসের সামনে প্রবাসীরা

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১

ছুটিতে বাংলাদেশে এসে করোনার কারণে আটকে পড়াদের মালয়েশিয়ায় ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন প্রবাসীরা। সরকারের সব শর্ত মেনে যেকোনো মূল্যে কর্মস্থলে যেতে চান তারা। গতকাল মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) রাজধানীর বারিধারার ৬ নম্বর রোডে মালয়েশিয়া দূতাবাসের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে এ আহ্বান জানান ভুক্তভোগী প্রবাসীরা। সকাল ১০টা থেকে শতাধিক প্রবাসী মালয়েশিয়া দূতাবাসের সামনে জড়ো হয়ে কর্মস্থলে ফেরার আকুতি জানান। ভুক্তভোগী প্রবাসীদের আহ্বায়ক জসিম উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা ছুটিতে কেউ এক সপ্তাহ, কেউ এক মাস, কেউ আবার তিন মাসের জন্য ২০২০ সালে বাংলাদেশে আসি। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারণে মালয়েশিয়াতে যাওয়া আসা-যাওয়া বন্ধ রয়েছে। তাই আর কাজে ফিরতে পারছি না। তিনি বলেন, আমরা টিকা নিয়েছি। হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকব, এমনকি মালয়েশিয়ার ও বাংলাদেশ সরকারের সব শর্ত মেনে কাজ করব। তারপরও আমরা কাজে ফিরতে চাই।
এনামুল হক নামের এক প্রবাসী বলেন, মালয়েশিয়ায় লাখ টাকা বেতনের চাকরি করেও এখন আমরা বেকার। পরিবার নিয়ে চলতে পারছি না। করোনা পরবর্তী সময়ে সৌদি আরব ও কুয়েতসহ বিভিন্ন দেশে প্রবাসীরা কাজ শুরু করেছেন। আমরাও অন্য প্রবাসীদের মতো মালয়েশিয়ায় কাজে যোগ দিতে চাই। মালয়েশিয়ার মালায় অ্যাপামোসা রিসোর্টের কর্মী কেরানীগঞ্জের রুহিতপুর এলাকার বাসিন্দা আশরাফ উদ্দিন বলেন, ২০২০ সালের রিএন্ট্রি ভিসায় জানুয়ারির ৬ তারিখ ঢাকায় এসেছি। ২০২০ সালের ৫ এপ্রিল রাত ২টার ফ্লাইটে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনার কারণে আটকা পড়ে আছি।
তিনি বলেন, আমি ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দিয়ে ‘মাই ট্রাভেল পাস’ সংগ্রহ করেছি। কিন্তু যেতে পারছি না। ১৫ দিনের ছুটিতে এসে আটকা পড়া রাশেদুল ইসলাম জানান, নির্ধারিত সময়ের দেড় বছর পরও মালয়েশিয়ায় ফিরতে পারছেন না। তিনি ১৩ বছর ধরে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে কর্মরত ছিলেন। তিনি বলেন, আমি রিএন্ট্রি ভিসার মাধ্যমে যেকোনো শর্তে মালয়েশিয়া যেতে চাই। কাজ করে আমার পরিবারকে বাঁচাতে চাই। ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়। এরপর ১৮ মার্চ থেকে করোনা ভাইরাসের কারণে সব দেশের সঙ্গে ফ্লাইট বন্ধ রাখা হয়। পরে ধীরে ধীরে অনেক দেশ ফ্লাইট চালু করেছে। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে এখনও ফ্লাইট চলাচলে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়নি মালয়েশিয়া।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com