জামালপুররে মলোন্দহে জমি সংক্রান্ত বরিোধরে জরে ধরে গাছপালা কটেে সাবাড় করছে।ে ঘটনাটি ঘটছেে ২৫ জানুয়ারি বারইপাড়া গ্রাম।ে জানা গছে,ে ১০৭০ সালে মলোন্দহ বারইপাড়া মৌজার ৯ শতাংশ জমি বক্রিি করনে তার প্রতবিশেি মুনছব আলীর নকিট। যার সাবকে দাগ নম্বর ১৩৬। জমি রজেস্ট্রিরি কছিুদনি পর জমরি দাতা ও গ্রহতিা মারা যান। পরর্বতীতে দাতা আ: করমিরে ছলেে আ: সালাম গংরা বরিোধীয় জমটিি প্রতবিশেি আ: রাজ্জাকরে নকিট প্রায় ৪০ বছর যাবৎ বন্ধক রাখনে। এতইে শষেনয়, একই জমতিে আ: সালামরে জঠোতো ভাই মোকরম শখেকে বসতি বাড়ি করে দনে। এই ৯ শতাংশ জমরি বরিোধটি ত্র-িধারায় রূপ নয়োয় এলাকায় মশ্রি প্রতক্রিয়িা বরিাজরে জরে ধরে গাছপালা কটেে সাবাড় করে আ: সালাম গংরা। পরস্থিতিি নয়িন্ত্রণে রাখতে গ্রাম্যভাবে কয়কে দফা দনে-দরবারও হয়। ওদকিে জমরি দাতা আ: করমি এবং ক্রতো মুনছব আলীর মৃত্যুর পর বরিোধীয় জমি ক্রয়-বক্রিয়রে বষিয়টি গোপনীয় থকেে যায়। এ ব্যাপারে জমরি ক্রতো মুনছব আলীর একমাত্র প্রতবিন্ধী ছলেে তোতা ময়িা(৪০) জানান- আমার বাবার কাছে জমি বক্রিরি দললিটি কছিুদনি আগে পয়েছে।ি যার দরুণ আমরা দখলে ছলি না। আ: রাজ্জাকরে অভযিোগ, আমার পাওনা টাকা দলিইেতো জমি ছড়েে দবি। নরিপরাধ গাছপালা কাটার কি যুক্তি আছ?ে মোকররম শখে জানান-আমি ভূমহিীন থাকায়, আমার বাপ-দাদার আমল থকেইে আমাকে এই জমতিে বসতি করে দয়িছেনে। আ: সালাম গংরা জানান-জমি বক্রিরি দললি দখোতে পারলে জমি ছড়েে দবি। আমরা শান্তপর্িূণ সমাধান চাই।