গাজীপুরের মেট্রো সদর থানাধীন ভাওয়ালগড় এলাকায় গত ২৬শে মে সন্ধ্যায় অজ্ঞাত এক লাশের সন্ধান পায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।লাশ উদ্বার করে ময়না তদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজ উদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মর্গে পেরণ করে পুলিশ ।
পরবর্তীতে খবর পেয়ে নিহতের বাবা রাজন আলী বাদী হয়ে মেট্রো সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। নিহেতের নাম জাহিদ হাসান (১৯) সে গাজীপুর সিটির ২৩ নং ওয়ার্ডের স্থানীয় একটি ডাইং কারখানায় হেলপার পদে চাকুরি করত। নিহত জাহিদের গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া সদরের জুগিয়া গ্রামে।
এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত সন্দেহে পুলিশ জনি আহমেদ (২৩) নামে এক যুবককে গতকাল দিবাগত রাতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসা বাদে জনি আহমেদ স্বিকার করেছে সে সারাসরি হত্যা কান্ডের সাথে জড়িত। সে আরো জানায়, নিহত জাহিদ এবং সে একই সাথে আবুল হোসেনের ম্যাস বাসায় একই রুমে ভাড়া থাকতেন। বিভিন্ন সময়ে কথা কাটাকাটির জের ধরে গলায় গামছা পেচিয়ে শ্বাষরোধ করে হত্যা করেছে বলে জানান।
এই ঘটনায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই লুৎফর জানায়, হত্যা কান্ডের ঘটনায় নিয়মিত আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা নম্বর ২৯, মামলার তদন্তকাজ অব্যাহত আছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গাজীপুর মেট্রো সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আলমগীপর হোসেন ভূঞা জানান, হত্যাকান্ডের ঘটনাটি আমরা অত্যান্ত বিচক্ষনতার সাথে আমরা আইনি আমলে নিয়ে অতি দ্রুত সময়ে আসামী গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি।
এমএস/প্রিন্স