একুশে পদকপ্রাপ্ত কবি আল মুজাহিদী বলেন, সৃজনশীল সাহিত্য মননশীল মানুষ ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার হাতিয়ার। তাই সভ্যতার বিকাশ ও সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সৃষ্টিশীল মানুষকে সম্মান করতে হবে। যাদেরকে বিশ্ব জাহানের স্রষ্টা সৃজনশীল সাহিত্য সৃষ্টির যোগ্যতা দিয়েছেন তাদের সৃষ্ট সাহিত্যকর্ম মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে। তিনি বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমি আয়োজিত লেখক সম্মাননা প্রদান ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তায় এ কথা বলেন। গত ২৮ মার্চ রাতে রাজধানীর একটি মিলায়তনে বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমির চেয়ারম্যান মিডিয়া ব্যক্তিত্ব শরীফ বায়জীদ মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই উৎসবমুখর আয়োজনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিসিএর সেক্রেটারি ইবরাহীম বাহারী। বক্তব্য রাখেন একাডেমির সহসভাপতি আবেদুর রহমান ও সহকারী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ সালাউদ্দিন ভূঁইয়া। সংবর্ধিত লেখকরাও তাদের অনুভূতি প্রকাশ করেন। একুশে বইমেলায় প্রকাশিত বইয়ের জন্য একাডেমির লেখকদের জন্য এই সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছিল।
বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমির সংবর্ধিত লেখকরা হলেন: তাফাজ্জল হোসেন খান,ইব্রাহীম মন্ডল, হাসান আলীম,শরীফ আবদুল গোফরান,শহীদ সিরাজী,হারুন ইবনে শাহাদাত,কবি আমিনুল ইসলাম, মুন্সি বোরহান মাহমুদ,নোমান সাদিক. আব্দুল কাইউম ও লোকমান হোসেন জীবন। সভাপতির বক্তব্যে শরীফ বায়জীদ মাহমুদ বলেন,বাংলাদেশ কালচারাল একাডেমি একটি সৃজনশীল পরিবার এই পরিবারের সকল সদস্য আমাদের সম্পদ। আমরা আমাদের সীমিত সার্মথ্য দিয়ে তাদের সৃষ্টিকর্ম জাতির সামনে তুলে ধরব। আলোকিত দেশ গড়তে সব সময় আমরা আপসহীন।