মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সোনার বাংলা বিণির্মানে পদ্মা সেতুর যোগাযোগ ও অর্থনৈতিক ভাবে, সুবিধা বঞ্চিত উপকূলীয় মানুষের ফেরী পারাপারের ব্যবস্থাপনা বৃদ্ধির লক্ষে নৌ-পরিবহণ মন্ত্রানালয়ের বি,আই, ডব্লুউ,টিএ এর চেয়ারম্যান ও অতিরিক্ত সচিবসহ কারিগরি টিম গত ১৯ আগস্ট, বরিশাল বিভাগের সমুদ্র বেষ্টিত বিছিন্ন বিভিন্ন উপজেলার সাথে সংযোগ স্থাপনের লক্ষে, এক উর্দ্ধতন প্রাশাসনিক টিম বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেছে। বি,আই, ডব্লুউ,টিএ এর কর্তৃপক্ষের সূত্রে জানা যায়, ভোলার লালমোহন, বাউফলের কালাইয়া বন্দর, দশমিনা, গলাচিপা ও সর্বশেষ বিছিন্ন দ্বীপ রাঙ্গাবালি উপজেলা হয়ে পায়রা সমুদ্র বন্দর, ভায়া পটুয়াখালীা হয়ে বরিশাল টু পদ্মা সেতু, সেই পরিকল্পনায় সরকারের নিদের্শে এই উপকূলীয় এলাকা পরিদর্শন করে। গলাচিপ, দশমিনা ও রাঙ্গাবালি উপজেলার সার্বিক ফেরী চলাচল ব্যবস্থা উন্নতি করার লক্ষে নৌ-পরিবহণ মন্ত্রানালয়ের সংসদীয় কমিটির অন্যতম সদস্য ১১৩ পটুয়াখালী-৩ গলাচিপা-দশমিন আসনের মননীয় সংসদ সদস্য এস এম শাহজাদা (এমপি) প্রধান অতিথি হিসেবে পানপট্টি লঞ্চ ঘাটে সার্ভে টিমের অতিরিক্ত সচিব আল রাজি শামিমুল মহোদয়কে দিক নিদের্শনা দেন। এসময়ে বিশেষ অতিথি হিসেবে পটুয়াখালী জেলার সৎ আদর্শ দেশ প্রেমিক জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন, গলাচিপা উপজেলা পরিষদ চেয়াম্যান মু. শাহীন শাহ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশিষ কুমার, রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাশফাকুর রহমান, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, গলাচিপা প্রেস ক্লাব সভাপতি মু. খালিদ হোসেন মিলটনসহ গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। পরিদর্শন কালে নৌ-কর্তৃপক্ষ সাংবাদিকদের জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছা, দেশ প্রেম ও দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের অর্থনৈতিক ভাগ্য পরিবর্তনে ইতি পূর্বে পায়রা সমুদ্র বন্দরসহ স্থল ও নৌ-পথের যোগাযোগ উন্নতির লক্ষে সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, আর সেই লক্ষে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। নৌ-ফেরী চলাচল ব্যবস্থা যদি উপকূলীয় বিছিন্ন ও দূর্গম উপজেলা গুলোকে উন্নতি করা হয়, তবে আগামি ভবিষ্যৎ, মানুষের সমৃদ্ধি অবধারিত হবে বলে আমরা করছি। পরিদর্শন শেষে অতিরিক্ত সচিব ও সার্ভে টিম পায়রা সমুদ্র বন্দরে তেতুলিয়া-২ নামে একটি জাহাজে যাত্রা করেন।