মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
পটিয়ায় থামানো যাচ্ছে না মাটি কাটা নান্দাইলে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী এড. কাজী আরমান কটিয়াদীতে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরি, বোরো ধান রোপন নিয়ে শঙ্কিত কৃষকরা ভালুকায় জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী পালিত ধনবাড়ী উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে দিনব্যাপী বিজ্ঞান ও তারুণ্য উৎসব টঙ্গীতে প্রধান শিক্ষকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন লামা অবৈধ ৪ ইট ভাটায় যৌথ অভিযান : ১১ লাখ টাকা জরিমানা পাখির কিচির-মিচিরে মুখরিত শ্রীমঙ্গলের ‘বাইক্কা বিল’ কয়রা শাকবাড়িয়া খালের উপর সেতু নির্মান কাজ শুরু আশার প্রতিফলন এলাকাবাসীর ফটিকছড়িতে শহীদ জিয়ার নামে টুর্নামেন্টে প্রধান অতিথি নৌকার চেয়ারম্যান! কারণ দর্শানোর নোটিশ

ইংল্যান্ডকে আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র

স্পোর্টস ডেস্ক:
  • আপডেট সময় রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২২

শান অনুযায়ী শুরুটা হলেও ধীরে ধীরে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আধিপত্য হারায় ইংল্যান্ড। একটা সময় দুই দলের মধ্যকার কোনো বাধাই থাকেনি। ইতিহাস, শক্তিমত্তা আর পরিসংখ্যান সব একদিকে রেখে সমানে সমানে লড়াই করেছে দুই দল। তবে লড়াই হলেও জেতেনি কেউ। আল বায়েত স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হয়েছে। আর এটি কাতার বিশ্বকাপে প ম গোলশূন্য ম্যাচ।
নিজেদের মতো করেই শুরুটা করেছিল ইংল্যান্ড। নান্দনিক পাসিং ফুটবল, বল দখন, আক্রমণ; গোল ছাড়া সবই হচ্ছিল। তবে ধীরে ধীরে প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করে আমেরিকা। প্রথম ১০ মিনিটে একতরফা ইংলিশ শাসন চললেও তার পরেই খেলা গুছিয়ে আনতে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র। ১৭ মিনিটে আসে তাদের প্রথম সুযোগ। ওয়েস্টন ম্যাকিনির ক্রসে গোল করার চেষ্টা করেছিলেন রাইট। তবে গোলকিপারের দক্ষতায় গোল উল্লাসে আর মাতা হয়নি যুক্তরাষ্ট্রের। ম্যাচের ২৬ মিনিটের মাথায় গোলের আরো একটা দারুণ সুযোগ তৈরি করেন ম্যাকিনি। কিন্তু বলটি বারের ওপর দিয়ে চলে যায়। ফের আরো একবার হতাশ হতে হয় যুক্তরাষ্ট্রকে। ৩১ মিনিটের মাথায় পুলিসিখের শট বারে লাগলে যুক্তরাষ্ট্রের আরো একটি গোলের সুযোগ নষ্ট হয়। একটি সুযোগ পায় অবশ্য ইংল্যান্ডও, অতিরিক্ত সময়ের শেষ মুহূর্তে শাকার শটটা গোলকিপার ফিরিয়ে না দিলে ১-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যেতে পারতো ইংল্যান্ড।
দ্বিতীয়ার্ধে আরো আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে যুক্তরাষ্ট্র। একের পর এক আক্রমণ শানাতে থাকে ইংল্যান্ডের দূর্গে। তবে গোলের খেলা ফুটবলে সেই গোলটাই আসছিল না ফিনিশিংয়ের ব্যর্থতার ফলে। গোলের অপেক্ষায় তখন ইংল্যান্ডও। ফলে একাধিক পরিবর্তন আসে ইংল্যান্ডের আক্রমণভাগে। রাহিম স্টার্লিং ও জুডে বেলিংহামকে ৬৮ মিনিটের সময় তুলে নিয়ে জ্যাক গ্রিলিস ও জর্ডান হেন্ডারসনকে মাঠে পাঠান ইংলিশ কোচ। মিনিট দশেক বাদে বুয়াকো সাকাকে তুলে নিয়ে মার্কুশ রাশফোর্ডকেও নামিয়ে দেন।
চারটি পরিবর্তন করে যুক্তরাষ্ট্রও। তবে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারেনি দুই দল। যোগ করা সময়ে ৯৩ মিনিটে একটি বড় সুযোগ পায় ইংল্যান্ড। শাওয়ের ফ্রি কিকে হ্যারি কেইন মাথা ছুঁয়ালেও বলের নিশানা ঘুরে যায় যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবলারের গায়ে লেগে। ফলে শেষ পর্যন্ত ০-০ গোলেই থেমে যায় স্কোরকার্ড। ম্যাচে ইংল্যান্ডের নামের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রই ভালো খেলেছে বলা যায়। ইংল্যান্ডের চেয়ে বেশি সুযোগও তৈরি করেছে তারা। ১০টি শট নেয় তারা ইংল্যান্ডের জাল লক্ষ্য করে। তাছাড়া ৭টি কর্নারও আদায় করে নেয় যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে মাত্র তিনটি কর্নার পেয়েছে ইংল্যান্ড। তবে এখনো গ্রুপের শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে ইংল্যান্ড। তিন নাম্বারে যুক্তরাষ্ট্র।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com