বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৭:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
তীব্র গরমে কালীগঞ্জে বেঁকে গেছে রেললাইন, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক মেলান্দহ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হাজী দিদার পাশা জনপ্রিয়তায় এগিয়ে শ্রীপুর পৌরসভার উদ্যোগে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ অভিবাসী কর্মীদের পুনঃএকত্রীকরণে কর্মশালা রায়পুরায় উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা ঘোষণা আলী আহমেদের কমলগঞ্জের মিরতিংগা চা বাগানে অবস্থান কর্মসূচি ও প্রতিবাদ সভা অব্যাহত পলাশবাড়ীতে প্রচন্ড গরমে ঢোল ভাঙ্গা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে তরমুজ বিতরণ জুড়ীতে টিলাবাড়ি ক্রয় করে প্রতারিত হওয়ার অভিযোগ আনারসের পাতার আঁশ থেকে সিল্ক কাপড় তৈরির শিল্পকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে-সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি রাউজানে পথচারীদের মাঝে যুবলীগের ফলমূল ও ছাতা বিতরণ

উন্নয়ন কাজ ব্যাহত পাঠদানে শঙ্কা

এম এ কাশেম জামালপুর :
  • আপডেট সময় বুধবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২২

জামালপুরর বকশিগঞ্জ পর এলাকার পাখিমারা এলাকায় অবস্তি জিগাতলা পাখিমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি উছদর পাঁয়তারা চলছ। এত কর বিদ্যালয়টির চলমান সরকারি উনয়ন কাজ বন্ধ হওয়ার উপক্রমসহ কোমলমতি শিক্ষার্থীদর পাঠদান চরমভাব ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়ছ। বিদ্যালয়র জমি ও স্াপনা রক্ষার দাবিত উপজলা নির্বাহী অফিসারসহ বিভিন দপ্তর লিখিত আবদন জানিয়ছন স্থানীয় এলাকাবাসী। লিখিত আবদন ও স্থানীয় সূত্র জানা যায়, বকশিগঞ্জ পেরসভায় জিগাতলা পাখিমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৪৩ সাল প্রতিষ্ঠার পর থেকই এলাকার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসব পরিচিত।
স্াপনর শুরত পাখিমারা সরকারবাড়ির জনহিতষী ও দানশীল প্রয়াত রিয়াজ উদ্দিন চরকাউরিয়া মেজার ৪৯ শতাংশ জমি (আওআর খতিয়ান নং-২০৭, দাগ নং-১২৬১, বিআরএস খতিয়ান নং-১৬৬৮, দাগ নং-৩০৭২) বিদ্যালয়র নাম দান করন। ওই জমিতই বিদ্যালয়টি সুনামর সাথ ৭৯ বছর ধর শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালিত হয় আসছ। বর্তমান বিদ্যালয় পাঁচজন শিক্ষক কর্মরত আছন। যার ছাত্র-ছাত্রী রয়ছ ২১২ জন। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার সময় টিনশড ভবন থেক পরবর্তীত একতল পাকা ভবন নির্মিত হয়। বিদ্যালয় প্রাঙ্গণই রয়ছ একটি ফ্লাড সেটার কাম ক্লাসরম। সম্প্রতি বিদ্যালয়টির চারতলা বিশিষ্ট ভবনর বর্তমান ২,২০০ বর্গফুটর দ্বিতল ভবন নির্মাণ প্রকল্প গহিত হয়ছ। এই দ্বিতল ভবনটি নির্মাণ সরকারর ব্যয় হব প্রায় এক কোটি টাকা। বিদ্যালয়র পুরাতন একতল ভবনটির স্ান এই দ্বিতল ভবন নির্মাণর লক্ষ্য ইতামধ্য একতলা ভবনটি ভেঙ্গে চলতি নভম্বর মাস থেক দ্বিতল ভবনর নির্মাণ কাজ শুর করার সঙ্গ সঙ্গ একটি মহল বিদ্যালয়র ভূমি সংক্রা জটিলতা দাঁড় করিয়ছ। এই বিদ্যালয়র অনক ছাত্র-ছাত্রী তাদর পরবর্তী শিক্ষাজীবন ভালা ফলাফল অর্জন কর স্ব-স্ব ক্ষেত্র প্রতিষ্ঠিত হয় সুনামর সাথ গ্রাম এবং দেশ-বিদশ অনক অবদান রেখ যাছন। তাদর মধ্য বীর মুক্তিযাদ্ধা, এমপি, সাবক আইজিপি, সেনা সদস্য, ডাক্তার, প্রকশলী, কষিবিদ, ব্যাংকার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়র শিক্ষক, কানাডা ও নাইজরিয়ায় বিভিন বিশ্ববিদ্যালয়র শিক্ষক, পিএইচডি গবষক, দেশর বিভিন স্ুল কলজর শিক্ষক, সরকারি-বিভিন পদর চাকরিজীবী, স্বনামধন্য লেখক ও সাংবাদিক, ব্যবসায়ী, ঠিকাদার, প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরর পরিচালক (উৎপাদন), বিভিন রাজনতিক দলর নেতবদ, বেসরকারি চাকরিজীবীসহ বিভিন শ্রণি পেশায় বহু সংখ্যক স্বনামধন্য ব্যক্তি এই বিদ্যালয়রই শিক্ষার্থী ছিলন। বিদ্যালয়টি আশপাশর অত ৮টি গ্রাম শিক্ষার আলা ছড়াছ এবং শিক্ষার হারও তুলনামূলক বেশি। এদিক ভবনর নির্মাণ কাজ ব্যাহত ও বিদ্যালয় উছদর জন্য অপচষ্টা শুর হয়ছ। বিদ্যালয়টির জমি দাতা প্রয়াত রিয়াজ উদ্দিনর ওয়ারিশ আনায়ার হাসন গং দানপত্র দলিল গোপন কর ওই জমি নিজদর মালিকানা দাবি করছন। সম্প্রতি বিদ্যালয়র সম্পূর্ণ ভূমির মালিকানা দাবি কর আদালত হয়রানি ও উদ্দশ্যমূলকভাব ম্যানজিং কমিটির সভাপতি ও সদস্য, ইউএনও, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারসহ সাতজনক বিবাদী কর আদালত মামলা করন। মামলার বিষয়টি জানাজানি হল স্ুল কর্তপক্ষসহ এলাকার সচতন মহল হতবাক হয়ছন। মামলা মোকদ্দমার কারণ বিদ্যালয়টির উনয়ন কাজ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়ছ। পাশাপাশি কোমলমতি শিক্ষার্থীদর ভবিষ্যত হুমকির মুখ পড়ছ। পাখিমারা গ্রামর আব্দুল্লাহল কাফিসহ অনকই জানান, এটি একটি ঐতিহ্যবাহী সরকারি প্রতিষ্ঠান। এই বিদ্যালয় থেক অসংখ্য জ্ঞানী গুণি তরি হয়ছ। মামলা-মোকদ্দমার জন্য বিদ্যালয়র উনয়ন কাজ এবং কোমলমাতি শিক্ষার্থীদর পাঠদান চরমভাব ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়ছ। একজন দানবীরর দান কর যাওয়া জমি তার ওয়ারিশনগণ অযক্তিকভাব দাবি করছন। ভূমি সংক্রাÍ জটিলতা নিরসন কর বিদ্যালয়টি রক্ষার দাবিত বিভিন দপ্তর লিখিত আবদন জানিয়ছন। স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, বিদ্যালয়টি ব্রিটিশ আমল প্রতিষ্ঠিত। এতাদিন কোন সমস্যা না হলও এখন বিদ্যালয়টি উচ্ছেদের পাঁয়তারা চলছ। বিদ্যালয়র জমির মালিকানা দাবি করা রবিউল আওয়াল রবিন জানান, বিদ্যালয়র জমিটি আমার পতিক সম্পত্তি। বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলও বিদ্যালয়র নাম কোন জমি নাই। বিদ্যালয়র প্রধান শিক্ষক আব্দুল আউয়াল জানান, আমরা সরকারি বিদ্যালয়র জমি ও স্াপনা রক্ষার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা কর যাছি। বকশিগঞ্জ উপজলা নির্বাহী অফিসার মুন মুন জাহান লিজা জানান, বাদীর পরিবারর সঙ্গ কথা বল বিদ্যালয় ভবনর পুন:নির্মাণর কাজ শুর হয়ছ। তারপরও তারা কেন এমন করছ বিষয়টি আমার জানা নেই। তব বিদ্যালয়র স্বার্থ সংরক্ষণর জন্য যা যা সাপার্ট দওয়া দরকার সেটা উপজলা প্রশাসনর পক্ষ থেক দেওয়া হব। আশাকরি শিগগিরই এর সমাধান হব।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com