মেহমানদারি বা অতিথি আপ্যায়নে রয়েছে মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি। মেহমানদারির ব্যাপারে মহান আল্লাহ তায়ালা রাসূল সা:কে খুব জোর তাকিদ দিয়েছেন। যার কারণে রাসূল সা: বলতেন, ‘আমার মনে হয় আমার কাছে
কোনো মুসলিমের জন্য সুসম্পর্ক নষ্ট করা মারাত্মক গুনাহ। হাদিসের নির্দেশনায় সম্পর্ক নষ্টের পরিণতি ভয়াবহ। যতক্ষণ না পর্যন্ত তারা সুসম্পর্ক তৈরি করে ততক্ষণ পর্যন্ত গুনাহ হতে থাকে। তবে যদি কেউ মহান
প্রিয়নবী মুহাম্মদ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা জ্ঞান অর্জন করো এবং জ্ঞান অর্জনের জন্য আদব-শিষ্টাচার শিখ। এবং যার কাছ থেকে তোমরা জ্ঞান অর্জন কর, তাকে সম্মান কর’ (আল-মুজামুল আওসাত, হাদিস নং
নফসের মারাত্মক একটি ব্যাধির নাম লোভ। লোভ মানুষকে অধঃপতনের অতল গহ্বরে নিক্ষেপ করে। নিমজ্জিত করে তাকে পাপসাগরে। একজন লোভী কখনো সুখী হতে পারে না। সুখের সব দ্বার রুদ্ধ করে দেয়
আমাদের সমাজে কর্মচারীর কাজে খুশি হয়ে তাকে বকশিশ দেওয়ার প্রবণতা আছে। বিশেষ করে হোটেল, রেস্টুরেন্ট, হাসপাতাল, সেলুন ইত্যাদি জায়গায় এর প্রচলন বেশি। অনেকে গাড়ি ভাড়া করলে সেখানেও চালককে বকশিশ দেন।
অনুকূল কিংবা প্রতিকূল যেকোনো পরিস্থিতিতে যিনি ছিলেন আদর্শের প্রতীক। যার আদর্শে কথা ও কাজের অতুলনীয় সমন্বয় ছিল। মানবতার কল্যাণে যিনি নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি আর কেউ নন, বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ