দাম্পত্য জীবন মানুষের একটি গুরুত্বপূর্ণ অথচ স্পর্শকাতর বিষয়। দাম্পত্য জীবনের সঠিক সিদ্ধান্তগুলো যেমন জীবনকে সুখময় করে তুলতে পারে, তেমনি সামান্য ভুল জীবনকে বিষাদময় করে তুলতে পারে। মানুষের দাম্পত্য জীবনকে সুন্দর
স্বামী-স্ত্রী উভয়ই যদি আল্লাহর নেক বান্দা হয়ে থাকে তাহলে এই জুটি মৃত্যুর পরে জান্নাতেও একত্র থাকতে পারবে। মজার ব্যাপার হলো- দুনিয়ার জীবনে মনোমালিন্য বা বিদ্বেষ থাকলেও জান্নাতে শুধুই প্রেম-প্রীতি-ভালোবাসা ও
আমাদের সমাজে এমন কিছু দুর্ভাগা রয়েছে, যাদের আল্লাহ তাআলা অত্যন্ত ঘৃণা করেন। কিয়ামতের দিন এই হতভাগাদের সঙ্গে আল্লাহ তাআলা কোনো ধরনের কথা বলবেন না। তাদের প্রতি দয়ার দৃষ্টিতেও তাকাবেন না।
মুহাম্মদ (সা.) পৃথিবীতে পার্থিব ও অপার্থিব জীবনের কল্যাণ নিশ্চিত করতে আগমন করেছেন। তিনি শুধু মানুষকে আসমানি রাজত্বের সুসংবাদ দেননি; বরং তিনি আসমানি রাজত্বের সঙ্গে সঙ্গে পার্থিব জীবনে রাজত্বের সুসংবাদও দিয়েছেন।
প্রবাদে আছে, ‘পরিবারের দিকে খেয়াল দাও, দেখবে সমাজ আপনা থেকেই ঠিক হয়ে যাবে।’ ইসলামী সমাজের যে স্বপ্ন আমরা দেখি তার বাস্তবায়ন করতে হলে পরিবারে ইসলাম চর্চার দিকে আমাদের গুরুত্বারোপ করতে
জীবন। জীবনের বিপরীতেই মৃত্যু। জীবন-মৃত্যুর মাঝেই রয়েছে অন্য আরেকটি জীবনের সফলতা। মাঝখানের সময়কে রণ, সংগ্রাম ও বিলাসবহুল আবেগ ত্যাগ বিসর্জন দিতে সক্ষম হলেই মিলিয়ে যাবে ‘সূরা আসর’-এর সাথে। সূরা আসরের