হজরত জাফর তায়্যর রহ: একবার মেহমান নিয়ে খেতে বসেছিলেন। তখন তার গোলাম গরম গোশতের পাত্র হাতে রাখতে না পেরে হাত থেকে ফেলে দেয়। দুর্ভাগ্যবশত উত্তপ্ত গোশতের পাত্রটি তার মাথার ওপরই
ওয়াজ মাহফিল যদি সুসংগঠিত ও পরিকল্পিত হয় তাহলে সমাজে নীতি-নৈতিকতার চর্চা বৃদ্ধি পাবে, অপরাধপ্রবণতা কমবে, সুন্দর ও আদর্শ কল্যাণ সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব হবে। কারণ আবহমান কাল থেকে ঈমান, আমল,
বর্তমান বাজারে প্যাকেটজাত যেসব পণ্য পাওয়া যায়, তার অনেকগুলোর লেবেলে উপাদান অংশতে কিছু ‘ই-কোড’ (ঊ-পড়ফব) বা ‘ই-নম্বর’ দেওয়া থাকে। এই ‘ই-কোডের ব্যাপারে বিভিন্ন বিপরীতমুখী বক্তব্য প্রচলিত রয়েছে। যেমন : কারো
আমরা অপ্রয়োজনে অভ্যাসের বশবর্তী হয়ে শয়তানের প্ররচণায় অপরের দোষচর্চা করে একটি মারাত্মক কবিরা গুনাহে লিপ্ত হই। এ যেন মাদক সেবনের মতো আমাদের সবার পরিত্যাগ অযোগ্য একটি অভ্যাস। সমাজের শান্তি শৃঙ্খলা
আমরা প্রতিনিয়তই মহান আল্লাহ তায়ালার অবাধ্যতায় লিপ্ত হচ্ছি। গোনাহের পর গোনাহ করছি। দিন কেটে যাচ্ছে। হায়াতের সময়গুলো বরফের মতো গলে নিঃশেষ হয়ে আসছে, জীবনের সূর্যটা ডোবার অপেক্ষায় হলদে হয়ে আছেÑ
‘কুনতুম খাইরা উম্মাতিন উখরিজাত লিননাস’- তোমরা শ্রেষ্ঠ জাতি, মানুষের কল্যাণের জন্য তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে। মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত। সৃষ্টির সেরা জীব। দুনিয়ার সব সম্পদ ও প্রাকৃতিক অবদান আল্লাহ মানুষের অধীন