‘তারা বলল, হে জুলকারনাইন! ইয়াজুজ ও মাজুজ পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করছে; আমরা কি আপনাকে কর দেবো এই শর্তে যে, আপনি আমাদের ও তাদের মাঝে এক প্রাচীর গড়ে দেবেন?’ (সূরা কাহফ-৯৪)
হজরত মুআজ ইবনে জাবাল রা:। রাসূলুল্লাহ সা:-এর অত্যন্ত প্রিয় একজন সাহাবি। যাকে তিনি হৃদয় দিয়ে ভালোবাসতেন। একদিন প্রিয় নবী সা: মুআজ রা:-এর হাত ধরে বলেন, ‘মুআজ! আল্লাহর কসম! আমি তোমায়
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ পাক ঘোষণা করেছেন, পরকালীন জিন্দেগিতে ঈমান এবং নেক আমলের বরকতে যারা ভাগ্যবান হবে, আর এ দু’টি জিনিসের অভাবে যারা হতভাগা হবে তাদের মধ্যে কখনো কখনো আলাপ-আলোচনা হবে।
জবানের অনেক গুনাহ রয়েছে; তার মধ্য থেকে গিবত সবচেয়ে বেশি ব্যাপক। এটি এমন এক ব্যাধি; যা আমাদের প্রতিটি আসরে, প্রতিটি মজলিসে, সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে পড়ছে। কোনো আড্ডা আজ গিবত
মহান রাব্বুল আলামিন মানবজাতির সদস্যদেরকে বিভিন্ন স্তর দান করেছেন। কাউকে করেছেন সম্পদশালী আবার কাউকে করেছেন সম্পদহীন, দরিদ্র। ধনী-গরিবের এমন শ্রেণী ভাগ একান্তই আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছাধীন। এখানে অন্য কারোর ইচ্ছাধিকার প্রকাশের
কুরআন মুসলমানদের প্রকৃতি অধ্যয়নের এবং সত্যে পৌঁছতে অনুসন্ধান ও গবেষণার জন্য উৎসাহ দেয়। সূরা আল-বাকারার ২৩৫ আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তিনি তোমাকে তাই শিখিয়েছেন যা তুমি জানতে না।’ এতে এটিই স্পষ্ট