আল্লাহ তায়ালাই একমাত্র অমুখাপেক্ষী, এই দুনিয়ার সবাই প্রয়োজন পূরণে অন্যের মুখাপেক্ষী। কেউ-ই স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। এর মাঝে আবার অনেকে সাহায্যপ্রার্থীও হয়ে থাকেন। খারাপ অবস্থায় আমাদের কাছে কোনো আত্মীয়, প্রতিবেশী বা ভিখারি
মহানবী সা: তাঁর প্রিয় সাহাবিদের নানা প্রয়োজনীয় বিষয়ে উপদেশ দিতেন। মুসনাদ আহমদে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সা: হজরত আবুজার গিফারি রা:- কে সাতটি উপদেশ দেন। হজরত আবুজার গিফারি রা: বলেন, আমার
আমাদের পূর্বসূরিদের কুরআনের সাথে ছিল গভীর সম্পর্ক। শুধু পাঠে নয়, তাদের চিন্তা-চেতনায়, কাজে-কর্মে ছিল খোদায়ি বাণীর পূর্ণ প্রতিফলন। যেকোনো সমস্যায় তারা কুরআন থেকে সমাধান খুঁজতেন। রাতের পর রাত তাদের অনায়াসে
ইসলাম একটি ভারসাম্যপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। জীবনের সব দিক ও বিভাগের সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছে ইসলামÑ প্রাকৃতিক দুর্যোগের ব্যাপারেও। প্রাকৃতিক দুর্যোগ কি কেবল প্রকৃতির খেয়ালিপনা? না-কি মানুষের অবিবেচনাপ্রসূত কোনো কর্মকা- এর জন্য দায়ী?
স্বল্পভাষী বা কম কথা বলা মানুষের উত্তম গুণগুলোর অন্যতম। কম কথা বলার কারণে মানুষ বেশির ভাগ সময় বিভিন্ন বিপদ থেকে বেঁচে যায়। পক্ষান্তরে বেশি কথা বলা বা অহেতুক কাজের কারণে
‘সাফল্য’ শব্দটি যেমন সংক্ষিপ্ত, তেমনি তা সুদূরপ্রসারী অর্থ বহন করে। যেকোনো মানুষের কাছেই সফলতার চেয়ে আরাধ্য আর কিছু থাকতে পারে না। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছেÑ দুনিয়াতে কখনোই পূর্ণাঙ্গ সাফল্য অর্জিত হতে