আমরা সবাই কমবেশি আরবের জাহেলিয়াত সম্পর্কে জানি। হেন কোনো পাপকাজ নেই যা তখন তারা করেনি। মেয়েকে জীবন্ত দাফন, মদ, জুয়া, জিনা, ব্যভিচার ইত্যাদি সব পাপকাজে টইটম্বুর ছিল তখনকার সমাজ। কিন্তু
বিপদ-আপদ, সমস্যা-সংকট জীবনের অংশ। বিপদ-আপদ শুধু পরীক্ষা বা পাপের শাস্তি নয়, বরং কখনো কখনো তা রহমতস্বরূপ। আল্লাহ তাআলা যাকে ভালোবাসেন, তাকেই বিপদ-আপদের মাধ্যমে পরীক্ষা করেন। এর দ্বারা বান্দার গুনাহ মাফ
মিথ্যা বা ভুল কোনো কিছু প্রচার করাকে রটনা বলে। ইসলামের দৃষ্টিতে ভিত্তিহীন ও ভুল প্রচার অগ্রহণযোগ্য। রটনা ও অপপ্রচারের ব্যাপারে ইসলামের ভাষ্য তুলে ধরা হলো।চালিয়ে দেওয়া ভয়াবহ অপরাধ: পবিত্র কোরআনের
ইতিহাসে চারজন মানুষ পুরো পৃথিবী শাসন করেছেন। তাঁদের মধ্যে হজরত সুলাইমান আ: ছিলেন অন্যতম। তাঁর শাসন শুধু মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না, সমস্ত সৃষ্টিজগতের উপর তা চলত সমানভাবে। পশু-পাখিসহ সব
একজন প্রকৃত মুমিন কখনো অর্থলিপ্সু বা লোভাতুর হয় না। অহঙ্কারী হয় না; বরং আত্মমর্যাদাসম্পন্ন হয়। তার জীবনজুড়ে থাকে আত্মমর্যাদা, বিনয় ও নম্রতার সমাবেশ। যার দরুন জীবনের ভাঁজে ভাঁজে আত্মমর্যাদা তাকে
সুরা জুমা পবিত্র কোরআনের ৬২তম সুরা। এটি মদিনায় অবতীর্ণ। এর ২ রুকু, ১১ আয়াত। জুমা শব্দের অর্থ জনসমাবেশ। এ সুরায় বলা হয়েছে আকাশ ও পৃথিবীতে আল্লাহর একচ্ছত্র কর্তৃত্বের কথা। ইহুদিদের