দেশের প্রগতিশীল মানুষের মুখপত্র পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে এমন একটি জাতীয় দৈনিকে খবরটি প্রকাশিত হওয়ার পর ‘জাত গেল, জাত গেল’ বলে রব ওঠেছে। খবরটির শিরোনাম- ‘জামায়াত নেতার বাড়িতে ডেপুটি স্পিকারসহ
দেশে অনলাইন জুয়া যেভাবে বিস্তার লাভ করছে, তাতে করে খুব শিগিগরই এটা মহামারির আকার ধারণ করবে। এ নিয়ে ক্ষেত্রবিশেষে প্রশাসনকে নড়েচড়ে বসতে দেখা যায় বটে, কিন্তু অনলাইন জুয়া নামক মহামারি
উন্নয়ন প্রচার প্রগলভতা প্রকাশ তত্ত্বে বিশ্বাসীরা মাঝে মধ্যে বলেই ফেলেন, সাধারণ মানুষ সুশাসন বোঝে না, তারা বোঝে উন্নয়ন। তাদের ধারণা সুশাসন কী জিনিস, দেখতে কেমন, তা খায় না মাথায় মাখে
উপমহাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা এখন খুবই উত্তপ্ত। পৌনে ২০০ বছর রাজত্ব করে আন্দোলনের মুখে ব্রিটিশ চলে যাওয়ার সময় ভারত স্বাধীনতা আইন ১৯৩৫-এর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লাহোর প্রস্তাব মোতাবেক টু ন্যাশন থিউরি অর্থাৎ
বর্তমান সমাজে কিশোর গ্যাং এক ভয়াবহ আতঙ্কের নাম। সম্প্রতি সারা দেশে কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা হু হু করে বেড়ে চলেছে। কিশোরদের এমন বেপরোয়া আচরণ সমাজব্যবস্থাকে করছে কলুষিত। অতীতে কিশোর গ্যাং বলতে
গত ২৮ জুন ঈদের দিনে সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমের কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে কুরআন শরিফ পোড়ানো হলো। এবার আদালতের অনুমতি নিয়ে দুর্বৃত্তরা পবিত্র কুরআনের পাতা ছিঁড়ে আগুন ধরিয়ে দিলো। প্রায় ২০০ মানুষ