আজ ১০ জুন মুসলিম রেনেসাঁর কবি ফররুখ আহমদের জন্মদিন । বাংলাদেশের মানুষের কবিতাপ্রীতি এবং কবিতার লেখার প্রতি আগ্রহ দেখে রসিকজনরা বলেন,‘এদেশে কাক ও কবির অভাব নেই।’ যে যাই বলুক সত্যি
স্বকালবিদ্ধ যুগন্ধর এক কবি নজরুল। বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে বিদ্রোহী প্রমিথিউসের মতো তার আবির্ভাব। তিনি কেবলমাত্র যুগন্ধরই নয়, যুগোত্তীর্ণও বটে। যখন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ তার গগনচুম্বী প্রতিভার উত্তাপ ও উজ্জ্বলতা নিয়ে পূর্ণতেজে জ্বাজল্যমান,
ভারতের কলকাতা থেকে পশ্চিমবঙ্গে এই সময় নতুন নতুন ম্যাগাজিন বের হয় সবাই তা জানেন। বলা হয় শারদীয়া সংখ্যা অথবা পূজা সংখ্যা। নাম যাই হোক এটা ঠিক বইমেলা বাদ দিলে এই
॥ অনুবাদ গল্প ॥ মহিলাটি রান্নাঘরে কফি বানাচ্ছিলেন। এমনকি দিনের বেলায় যখন কাজের লোকেরা থাকে তখনো নিজ হাতে কফি বানাতে তিনি পছন্দ করেন। ভালো কফির গন্ধ তাঁকে প্রশান্তি দেয়। তাছাড়া,
ফরাসি কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার অনরে দে বালজাকের জন্ম ১৭৯৯ সালে। চোখের সামনের জগৎকে নিখুঁত বর্ণনায় তুলে আনেন বালজাক। মনে হতে পারে, তিনি চরিত্রদের সামনে থেকে সরাসরি দেখছেন। বাস্তবতার প্রত্যক্ষ চিত্র
আধুনিক বাংলা সাহিত্য জগতের একটি উল্লেখযোগ্য নাম সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ। তিনি রাজনীতিসম্পৃক্ত মানুষ ছিলেন না, কিন্তু সমাজ ও রাজনীতিসচেতন ছিলেন। তার উপন্যাস ও গল্পগুলোতে বরাবরই উঠে এসেছে প্রান্তিক মানুষদের ক্ষুধা, দারিদ্র্য