রমজান মাসজুড়ে রোজাদারের জন্য সব সময় ৬ কাজ করা জরুরি। কারণ এটি রহমত, বরকত, মাগফেরাত ও নাজাতের মাস। এ মাসটি রোজদারের জন্য নেয়ামতে ভরপুর। প্রতিটি কাজের ব্যাপারে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি
মহানবী সা: তাঁর যুগের শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমার যুগ হলো সেরা যুগ, তারপর সাহাবি, তাবেঈন ও তাবে তাবেঈনের যুগ।’ (তিরমিজি হাদিস নং-৩৩০৮)। সাহাবায়ে কিরাম মহানবী সা:-এর সংস্পর্শে এসে
( গতকালের পর) আদব, শিষ্টাচার ও আদর্শ চরিত্র : রোজাদার রোজা রেখে নিজেকে পবিত্র রাখার চেষ্টা করে। সে মিথ্যা ও পাপকাজ পরিহার করে। কোনো মানুষের মধ্যে মিথ্যা ও পাপাচারের অভ্যাস
বছর ঘুরে আবারো এলো মাহে রমজান। শুরু হলো মুমিনের সিয়াম সাধন। এ মাসটি তাদের বোনাসের মাস। কৃষক ফসল কাটার মৌসুমে প্রচ- পরিশ্রম করে যেমন আনন্দ পায়; তেমনি আনন্দ অনুভব করেন
আল্লাহ তায়ালা বান্দার প্রতি বড়ই মেহেরবান। তিনি চান তাঁর সব বান্দা মুমিন হয়ে জান্নাতে প্রবেশ করুক। যারা তাঁর প্রতি ঈমান এনেছে তাদের ওপর তিনি কতিপয় বিধান ফরজ করেছেন, যাতে জান্নাতে
আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘সাচ্চা ঈমানদার তো তারাই, আল্লাহকে স্মরণ করা হলে যাদের হৃদয় কেঁপে ওঠে আর আল্লাহর আয়াত যখন তাদের সামনে পড়া হয়, তাদের ঈমান বেড়ে যায় এবং তারা নিজেদের