ইসলামী শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে আমাদের ধারণা খুবই অস্পষ্ট। এর কারণ, রাসূলুল্লাহ সা: ছিলেন আল্লাহর প্রেরিত দূত। আল্লাহর বাণী প্রচার করাই তাঁর একমাত্র দায়িত্ব ছিল। জীবনবাজি রেখে, বছরের পর বছর সমাজ থেকে
আল্লাহ তাআলা পবিত্র। তিনি সব আবিলতা ও পঙ্কিলতামুক্ত। তাঁর পবিত্র নামগুলোর অন্যতম হচ্ছে ‘সুব্বুহুন’ (পবিত্রতম), ‘কুদ্দুসুন’ (অতি পবিত্র ও মহা পবিত্রকারী)। আল্লাহ চান মানবের পূতপবিত্র জীবনযাপন। তিনি বলেন, ‘হে নবী
একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা হিসেবে ইসলামের একটি নিজস্ব অর্থব্যবস্থা রয়েছে। খেজুর পাতার মসজিদে নববীকেন্দ্রিক ইসলামী রাষ্ট্রের যে গোড়াপত্তন হয়েছিল তার শুরুটা মোটেও সুখকর ছিল না। মদিনার বিভিন্ন গোত্রের ষড়যন্ত্র মোকাবেলার পাশাপাশি
‘সিরাতুল মুসতাকিম’-এর অর্থ সহজ, সোজা, সরল, সঠিক পথ। কুরআনের শুরুতেই পরম করুণাময় আল্লাহ তায়ালার শিখানো দোয়াটি যথাসম্ভব বেশি বেশি আমরা যেন তার দরবারে পেশ করতে থাকি ভিক্ষুক বেশে। কারণ এ
হজরত জাফর তায়্যর রহ: একবার মেহমান নিয়ে খেতে বসেছিলেন। তখন তার গোলাম গরম গোশতের পাত্র হাতে রাখতে না পেরে হাত থেকে ফেলে দেয়। দুর্ভাগ্যবশত উত্তপ্ত গোশতের পাত্রটি তার মাথার ওপরই
ওয়াজ মাহফিল যদি সুসংগঠিত ও পরিকল্পিত হয় তাহলে সমাজে নীতি-নৈতিকতার চর্চা বৃদ্ধি পাবে, অপরাধপ্রবণতা কমবে, সুন্দর ও আদর্শ কল্যাণ সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব হবে। কারণ আবহমান কাল থেকে ঈমান, আমল,