মুসলিমরা পরস্পর ভাই ভাই। এক মুসলিমের বিপদে অন্য মুসলিমের এগিয়ে আসা, তাকে সাহায্য করা কর্তব্য। তাই নির্যাতিতের পক্ষে কথা বলা, অত্যাচারীকে বাধা দেয়া সেই কর্তব্যেরই অংশ। হজরত আনাস রা: থেকে
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য। বিনিময় হিসেবে রেখেছেন জান্নাত। বলেই দিয়েছেন আল্লাহ যে, সেই জান্নাত এমন সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ হবে যা পৃথিবীতে কোনো চক্ষু কোনো দিন দেখেনি,
ইসলাম হলো কুরআন-হাদিসে পরিচালিত একেশ্বরবাদী ধর্ম ও জীবনপদ্ধতি। কিন্তু বর্তমানে ইসলামকে আমরা শুধু ধর্মের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে চাই। আমরা মনে করি, ইসলাম হলো শুধু স্রষ্টাভিত্তিক কাজকর্ম। সালাত পড়া, রোজা রাখা,
ভিক্ষাবৃত্তি। ঘৃণিত এবং লজ্জাজনক একটি পেশা। ভিক্ষাবৃত্তি পেশা থেকে বেঁচে থাকার ব্যাপারে হাদিসের বাণী- হজরত ইবনে ওমর রা: থেকে বর্ণিত- আল্লাহর রাসূল সা: একদা মিম্বারের উপর থাকা অবস্থায় সদকা করা
ইসলামী শরিয়তের পরিভাষায় ইমাম-মোয়াজ্জিন অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি উপাধি ও কুরআনি পরিভাষা। ইমামতি-মোয়াজ্জিনি নবী-রাসূল, সাহাবি এবং সময়ের শ্রেষ্ঠ, যোগ্য ও নেককার লোকদের কাজ। ইমাম-মোয়াজ্জিন মানুষের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত নামাজ সুন্দর
সৃষ্টিতে ও মৌলিক গুণাবলিতে সব মানুষ যেসব অধিকার ধারণ করে, তাকেই বলে মানবাধিকার বা মৌলিক অধিকার। যেমন স্বাভাবিক জন্মের অধিকার; বেঁচে থাকার বা স্বাভাবিক জীবন ধারণের অধিকার; মৌলিক প্রয়োজনীয় বস্তু