আল্লাহর রাস্তায় জানমাল দিয়ে সংগ্রাম করা মুক্তির একটি অন্যতম সোপান। তাই এ ক্ষেত্রে ভয়ভীতি ও কৃপণতা পরিহার করতে আল্লাহ তায়ালা বান্দার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজিদে
কাকে সঙ্গী-সাথী বানাতে হবে বা কার সান্নিধ্যে চলতে হবে? এই প্রশ্নের উত্তরে মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন- ‘মু’মিনরা যেন অন্য মু’মিনকে ছেড়ে কোনো কাফিরকে বন্ধুরূপে প্রহণ না করে। আর যারা
সুদ বর্তমান অর্থব্যবস্থার একটি অন্যতম কাঠামো হলেও এটি মূলত ধ্বংসই ডেকে আনে। কারণ, সুদনির্ভর সমাজের ভিত কখনোই মজবুত হয় না। কুরআনের ভাষায়- ‘আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং সদকাকে বৃদ্ধি করেন’।
আরবি ১২ মাসের মধ্যে সপ্তম মাস হলো রজব। এটি সম্মানিত মাসের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টির সূচনা থেকেই চারটি মাসকে পবিত্র ও সম্মানিত মাস বলে নির্ধারণ করেছেন। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন-
মানুষ দুনিয়াবি কাজকর্মে লিপ্ত থাকার অজুহাতে আল্লাহর বিধান লঙ্ঘন করে। দিন শেষে কাজের অগ্রগতি-পদোন্নতিকে মূল সফলতা মনে করে। বস্তুত আল্লাহর বিধান উপেক্ষা করে কখনো সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছা যায় না। সাময়িক
জাহান্নাম হলো পরলোকের এমন একটি বিশাল জায়গায়, যেখানে বিভিন্ন শাস্তির জন্য ভিন্ন ভিন্ন এলাকা নির্ধারিত আছে। সেগুলোকে প্রধানত সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে। জাহান্নামের সাতটি অংশ : জাহান্নামের প্রধানত সাত