কিয়ামত দিবসের বিভীষিকাময় অবস্থার কথা কে না জানে, সেদিন প্রত্যেকে এমন দিশেহারা হবে যে, সবাই তার আপনজনের কথা, অর্থসম্পদের কথা ভুলে যাবে। এমনকি পশুরাও ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে। সেদিন এসব ভীতিকর
আমাদের দুর্বলতা বা নির্বুদ্ধিতার কারণে আমরা আল্লাহকে ভয় করি না, এমনকি যথাযথ ভয় করার আল্লাহর আদেশ প্রদান সত্ত্বেও। ফলে আমরা ব্যর্থ, বিশেষ করে পরলৌকিক জীবনের দিক থেকে। কারণ আমরা আল্লাহর
আমি আমার বান্দার ওপর যা নাজিল করেছি, তার ব্যাপারে যদি তোমাদের কোনো সন্দেহ থেকে থাকে, তাহলে তোমরা সেটির অনুরূপ একটি সূরা তৈরি করে আনো; আল্লাহকে বাদ দিয়ে তোমাদের আর যেসব
আমানতদারিতা একটি মহৎ গুণ। যার মধ্যে এ গুণ বিদ্যমান থাকবে সে অবশ্যই মহান ব্যক্তিতে রূপান্তরিত হবে। পবিত্র কুরআন ও হাদিসে আমানতদারিতার অনেক ফজিলত ও তাৎপর্য বর্ণনা করা হয়েছে। আমানত অর্থ
আল্লাহর স্মরণ থেকে মু’মিন যখন গাফেল থাকে শয়তান তখন কলবে ঠাঁই করে নেয়। মানুষকে বিভ্রান্ত করে বিপথে পরিচালিত করে। পাপের পথে ঠেলে দেয়। তাই মু’মিনের প্রতিটি কাজ আল্লাহর নাম উচ্চারণ
দিন দিন মানুষ মানুষের থেকে বিশ্বাস হারাচ্ছে। এর কারণ- লেনদেন, কথাবার্তা, আচার-ব্যবহারে মানুষ মিথ্যা ও ধোঁকার আশ্রয় গ্রহণ করছে। আপনজনও আপনজনকে বিশ্বাস করতে পারে না। কেননা তাদের কথা আর কাজে