মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের যেসব নিয়ামত দান করে জীবনকে ধন্য করেছেন তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ নিয়ামত হলো ঈমান। ঈমানের মাধ্যমে মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যাণ লাভ করতে পারে। মু’মিন ব্যক্তি
ভূপৃষ্ঠে শুধু একটি বিষয়ে সবাই একমত। পরস্পরের মধ্যে নেই মতের অমিল। নেই পক্ষ-বিপক্ষের বাদানুবাদ। আর সেটি হলো মৃত্যু, যা এক অনিবার্য সত্য। প্রতিটি প্রাণীর জন্মের পরিসমাপ্তি হলো মৃত্যু। মৃত্যুর মাধ্যমেই
আল্লাহ ভরসা। বাক্যটি ব্যাপক পরিচিত ও প্রচলিত। কোনো কাজ সম্পাদন করার সময়, কাউকে উজ্জীবিত করতে কিংবা সান্ত্বনা দিতে এই বাক্যটি আমাদের মুখ থেকে স্বাভাবিকভাবেই উচ্চারিত হয়। ঈমানদারদের শ্রেষ্ঠ গুণ আল্লাহর
মিথ্যায় ধ্বংস। মিথ্যায় পাপ। মিথ্যায় মোনাফেক। মিথ্যায় অভিশাপ। মিথ্যা, মিথ্যুক ও মিথ্যা অভিযোগকারী এদের সবাই অভিশপ্ত ও ঘৃণিত। মিথ্যা অভিযোগ, মিথ্যা কথার থেকেও গুরুতর অপরাধ। মিথ্যার যত রূপ হতে পারে
ইসলামে অপব্যয় যেমন নিন্দনীয় তেমনিভাবে কৃপণতাও একটি নিন্দনীয় বিষয়। কৃপণতা এমন মন্দ স্বভাব যা শয়তানের পছন্দ; আর তার অনুসারীরাই কৃপণতা করে। কৃপণতা মু’মিনের স্বভাব হতে পারে না। শরিয়ত নির্দেশিত ও
পরকালে জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তির একমাত্র মাধ্যম হলো আমল। আত্মীয়তার পরিচয় দিয়ে অথবা বন্ধুত্বের উছিলায় শাস্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে না। হজরত আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, মহানবী