আল কুরআন পৃথিবীর অপ্রতিদ্বন্দ্বী এক নির্ভেজাল মহাগ্রন্থের নাম। যার ব্যাপারে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। কোনো ব্যক্তি অধ্যয়ন করলে বুঝতে পারবে তার ভাষাশৈলী ও ব্যাপকতা কতটা গভীরে। এই মহাগ্রন্থের কিছু বৈশিষ্ট্য
নিয়তের পরিশুদ্ধতা ইবাদত কবুলের পূর্বশর্ত। আল্লাহ শুধু সেই ইবাদত কবুল করেন যা একমাত্র তাঁর উদ্দেশ্যে করা হয়। পরিশুদ্ধ অল্প ইবাদত উত্তম, লৌকিকতাপূর্ণ অধিক ইবাদত থেকে। নবীজী সা: বলেছেন, ‘তোমার দ্বীনকে
এক মুসল্লি আজ সকালে আমার কাছে এসে বেশ কিছু প্রশ্ন ছুড়ে মারে! তার প্রশ্নগুলো হলো, আপনাদের আলেম সম্প্রদায়ের অনেক সমস্যা রয়েছে। বললাম, কিভাবে, কী হয়েছে? বললেন, আপনাদের এক নম্বর সমস্যা
অসহায় ও আর্তমানবতার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করা মহৎকাজ। বিশেষ সময়ে বিশেষ আমলের রয়েছে বিশেষ প্রতিদান। ঠিক তেমনি এই শীত মৌসুমে হতদরিদ্র ও অসহায় মানুষের সেবা করা সামর্থ্যবানদের জন্য আবশ্যক। শীতে
ধর্ম প্রচার করা একটি শ্রেষ্ঠ কাজ। আল্লাহ তায়ালা বলেন, তার চেয়ে উত্তম কথা আর কার হতে পারে, যে আল্লাহর দিকে আহ্বান করে। (সূরা হা মিম সাজদা-৩৩) আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রা:
অফিস-আদালত, সমাজ-রাষ্ট্র সব জায়গায় বাড়ছে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই রাহাজানিসহ নানাবিধ অপরাধ। কিন্তু এরা এসব অপরাধ করে কেন? কেউ কি ভেবেছে কখনো? চুরি বা খারাপ কাজের সূচনা হয় অভাব থেকে। যখনই