নববর্ষ বা থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন ও শুভেচ্ছাবার্তা জানানো ইসলামপরিপন্থী একটি সংস্কৃতি। এই সংস্কৃতি না রাসূল সা:-এর যুগে ও সাহাবি রা:-এর যুগে এবং তাবেয়ি রহ:-এর যুগে ছিল কিংবা অন্য কোনো
ইতঃপূর্বে স্রষ্টা আল্লাহর একত্ববাদ, আল্লাহর কিতাব কুরআন, নবুয়ত, আখিরাতের বর্ণনা এবং তারপর ইবাদতের আহ্বান জানানোর পর এখানে বিস্ময় প্রকাশ করা হচ্ছে যে, এত কিছুর পরও কিভাবে মানুষ পরম করুণাময় ও
ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র- এ নিয়েই মানুষের জীবন। তাই সভ্য জীবনযাপনের জন্য এগুলোকে সভ্য করা আবশ্যক। সে জন্য রাসূলুল্লাহ সা: আমাদেরকে দিয়েছেন একটি পূর্ণাঙ্গ ফর্মুলা ‘ইসলাম’। ‘নিশ্চয় আল্লাহর কাছে
মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন- ‘আপনি মানুষকে আপনার রবের পথে আহ্বান করুন হিকমত ও সদুপদেশ দিয়ে এবং তাদের সাথে আলোচনা করুন মিষ্টি কথায়’ (সূরা নাহল-১২৫)। আয়াতে আল্লাহ পাক মানুষকে ইসলামের দিকে
মানব সৃষ্টির পর মানুষের শিক্ষার প্রসঙ্গটি উল্লিখিত হয়েছে। কারণ, শিক্ষাই মানুষকে অন্যান্য জীবজন্তু থেকে স্বতন্ত্র এবং সৃষ্টির সেরা রূপে চিহ্নিত করে। শিক্ষার পদ্ধতি সাধারণত দ্বিবিধ- ১. মৌখিক শিক্ষা এবং ২.
আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘এ ভূপৃষ্ঠের প্রতিটি জিনিসই ধ্বংস হয়ে যাবে। তোমার মহীয়ান ও দয়াবান রবের সত্তাই অবশিষ্ট থাকবে’ (সূরা আর-রাহমান : ২৬-২৭)। আপাতদৃষ্টিতে পৃথিবীর বয়স অফুরান মনে হলেও অবশ্যই তারও