নবী-রাসূলগণ জীবিকা নির্বাহের জন্য কোনো না কোনো পেশা গ্রহণ করতেন, তাঁরা অন্যের উপর নির্ভরশীল হতেন না; বরং স্বীয় হস্তে অর্জিত রিজিক ভক্ষণ করাকে পছন্দ করতেন। মহানবী সা:-কে প্রশ্ন করা হয়েছিল-
বিয়ে মানবজীবনের এক অপরিহার্য অংশ। মানব প্রজন্মের সুরক্ষা, সুষ্ঠু ও সুস্থ পরিবার গঠন এবং সামাজিক শান্তি-শৃঙ্খলার জন্য বিয়ে এক নির্বিকল্প ব্যবস্থা। সমাজের একক হচ্ছে পরিবার। বিয়ের মাধ্যমেই এই পরিবারের ভিত
যাপিত জীবনে পরস্পরের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা ও বন্ধুত্ব মানবজীবনের অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ, যা মহান আল্লাহর অপার নিয়ামতের অন্তর্ভুক্ত। আর বন্ধু মানে জীবন চলার বাঁকে বাঁকে নানা বিষয় ও কাজের সহযোগী। এই সহযোগী
কুরআন মাজিদের বিশাল অংশজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে আল্লাহ তায়ালার নানাবিধ নিয়ামতরাজির বিস্তারিত বিবরণ। আল্লাহ তায়ালা মানবজাতিকে সর্বোত্তম আকৃতিতে সৃষ্টি করে তাদেরকে অসংখ্য অগণিত নিয়ামতরাজি দান করেছেন। পৃথিবীর সব মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেও
অনেক কাজ আছে যেগুলো মানুষের দৃষ্টিতে খুব ছোট। অতি হালকা। প্রকৃতপক্ষে পরকালে আমলের বাটখারায় সেগুলোও মাপা হবে এবং প্রতিদান দেয়া হবে। ধরুন, আপনি রাস্তা দিয়ে হাঁটছিলেন পথিমধ্যে একটি ক্ষতিকর বস্তু
আমিই বড়। আমার থেকে সেরা আর কেউ নেই। এ জাতীয় দম্ভ প্রকাশ করা অহঙ্কারী মানুষের পরিচয় বহন করে। নিজেকে শ্রেষ্ঠ মনে করা, বড়ত্ব প্রকাশ করা, অন্যকে ছোট ভাবা ও হেয়প্রতিপন্ন