বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে নতুন স্বপ্ন বুননে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের চরা লের চাষিরা। জানা গেছে, তিস্তা, ধরলা আর সানিয়াজান নদী বেষ্টিত লালমনিরহাটের প্রায় অর্ধশত চরা ল রয়েছে। নদীর
শনিবার (২১ নভ্ম্বের) সকাল থেকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হওয়ায় ছিলো কুয়াশাও। সকাল ৮টা থেকে শুরু হয় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি। সেই সাথে ছিল হাল্কা বাতাস। ঘণ্টাখানেক এমন অবস্থায় ঝালকাঠি জেলায় আবাদকৃত আমন
কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার সিনাই ইউনিয়নের পাল পাড়া গ্রামের শিম চাষি নীল কমল (৬০)। এবছর লাভের আশায় মাচা তৈরি করে ১৮ শতক জমিতে চাষ করেছিলেন পটল। কিন্তু অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে
মোংলায় ধান চাষে নারী কৃষকদের ভাগ্য বদলে দিয়েছেন লজিক (লোকাল গভর্নমেন্ট ইনিশিয়েটিভ অন ক্লাইমেট চেঞ্জ)। লজিকের আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি প্রশিক্ষণ, সার, বীজ বিতরণ, সার্বক্ষণিক তদারকি ও পরামর্শেই নারী কৃষকেরা তাদের
সবুজে মোড়ানো সম্ভাবনাময় পাহাড়ের বুকজুড়ে সাজানো কলাবাগান। পাহাড়ে ১২ মাস কলা চাষ হয় বলে সব মৌসুমে এখানে কলা পাওয়া যায়। এ অঞ্চলে দেখা যায় কলা গাছের সবুজ পাতার আড়ালে ঝুলে
জেলার গ্রামে গ্রামে এখন সবুজ মাল্টার উৎসব চলছে। মাল্টা বিক্রি করে নগদ টাকা পেয়ে খুশি চাষি। অন্যদিকে ভোক্তারা ফরমালিনমুক্ত তাজা মাল্টা কিনতে পেরে আনন্দিত। বিশেষ করে কুমিল্লার আদর্শ সদর, সদর