ঈদ আসে, ঈদ চলে যায়। ঈদ হাসতে শেখায়, ভালোবাসতে শেখায়; ত্যাগের মহিমা শেখায়। একটু সচেতনতা, একটু স্বাস্থ্যজ্ঞান আমাদের ঈদ-পরবর্তী বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে বাঁচতে সাহায্য করবে। ঈদ-পরবর্তী স্বাস্থ্যঝুঁকি যা হতে পারে:
তীব্র তাপ প্রবাহে এখন জনজীবন অতীষ্ট। এই গরমে একটু স্বস্তিতে আছেন তারা, যাদের ঘরে আছে এসি। আবার অনেকেই এই গরম সহ্য করতে না পেরে এসি কিনছেন। যারা নিয়মিত এসি ব্যবহার
গরমে অপুষ্টিকর কিংবা ভাজাপোড়া খাবার খাওয়ার কারণে ফুড পয়েজনিংয়ের সমস্যা বাড়তে পারে। এছাড়া বাইরের বিভিন্ন খাবার খাওয়ার কারণে কোনো ক্ষতিকর জীবাণু বা ব্যাকটেরিয়া পেটে প্রবেশ করলে এই সমস্যা দেখা দেয়।
প্রচণ্ড গরমে এখন দুর্ভোগ পোহাচ্ছে দেশবাসী। তার উপরে আবার চলছে রমজান মাসে। এই গরমে দীর্ঘক্ষণ পানি পান না করে থাকার কারণে ও তীব্র তাপদাহে যখন তখন যে কারও হতে পারে হিট
গরমে শুধু তেষ্টা মেটানো নয়, শরীরকে ভেতর থেকে আর্দ্র রাখতেও সাহায্য করে পানি। তবে তীব্র গরমে ঘামের সঙ্গে যে পরিমাণ পানি ও লবণ শরীর থেকে বের হয়ে যায়, তার ঘাটতি
বিশ্বজুড়েই ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। একবার রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখা বেশ মুশকিল। তাই ডায়াবেটিস রোগীর রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন আনা জরুরি। মিষ্টিজাতীয় সব