বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ০১:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
তীব্র গরমে কালীগঞ্জে বেঁকে গেছে রেললাইন, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক মেলান্দহ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হাজী দিদার পাশা জনপ্রিয়তায় এগিয়ে শ্রীপুর পৌরসভার উদ্যোগে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ অভিবাসী কর্মীদের পুনঃএকত্রীকরণে কর্মশালা রায়পুরায় উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা ঘোষণা আলী আহমেদের কমলগঞ্জের মিরতিংগা চা বাগানে অবস্থান কর্মসূচি ও প্রতিবাদ সভা অব্যাহত পলাশবাড়ীতে প্রচন্ড গরমে ঢোল ভাঙ্গা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে তরমুজ বিতরণ জুড়ীতে টিলাবাড়ি ক্রয় করে প্রতারিত হওয়ার অভিযোগ আনারসের পাতার আঁশ থেকে সিল্ক কাপড় তৈরির শিল্পকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে-সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি রাউজানে পথচারীদের মাঝে যুবলীগের ফলমূল ও ছাতা বিতরণ

বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ পর্যটনকেন্দ্র হবে কক্সবাজার: প্রধানমন্ত্রী

খবরপত্র ডেস্ক:
  • আপডেট সময় রবিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২১

কক্সবাজার হবে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ সৈকত (সি-বিচ), পর্যটনকেন্দ্র ও অত্যন্ত আধুনিক শহর বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল রোববার (২৯ আগস্ট) কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে স¤প্রসারণ কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে তিনি এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংযুক্ত হন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কক্সবাজার নিয়ে আমাদের অনেক পরিকল্পনা রয়েছে। কক্সবাজারকে আমরা আধুনিক শহর হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ বালুকাময় সমুদ্রসৈকতে বিদেশি পর্যটকদের জন্য ‘স্পেশাল জোন’ করা হবে। যেখানে শুধু বিদেশিরা আসতে ও যেতে পারবেন। তারা যেন তাদের মতো করে সবকিছু উপভোগ করতে পারেন সে ব্যবস্থা করে দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।সরকারপ্রধান বলেন, বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান মাথায় রেখে বিশ্বের সাথে বাংলাদেশকে যোগাযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করতে কাজ করছে সরকার।
শেখ হাসিনা বলেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ভবিষ্যতে কক্সবাজার হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মধ্যে যাতায়াতকারী বিমানগুলো কক্সবাজার থেকে জ্বালানি সংগ্রহ করবে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পছন্দের জায়গা ছিল কক্সবাজার। তিনি বেশি সময় জেলেই থাকতেন। জেল থেকে বের হয়ে পরিবারের সবাইকে নিয়ে কক্সবাজার ছুটে যেতেন। সে সময় বাবার সঙ্গে কক্সবাজারের নানা জায়গায় ঘোরাঘুরির স্মৃতিচারণ করেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। এ সময় তিনি ভবিষ্যতের কক্সবাজারকে দুবাই, সিঙ্গাপুর ও হংকংয়ের সঙ্গে তুলনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী জানান, আওয়ামী লীগ ২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে যে ইশতেহার ঘোষণা করেছিল সেই অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছে। এখন যত উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয়া হচ্ছে সবই তাদের দলীয় ইশতেহারে ছিল। বিগত সরকারগুলোর সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬ সালের আগে ২১ বছর দেশে সত্যিকারের কোনো উন্নতি হয়নি। জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া কেউই দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করতেন না, এজন্য তখন দেশের উন্নতি হয়নি। সমুদ্র তীরবর্তী জমি পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে বিমানবন্দরের রানওয়ে স¤প্রসারণ করে সরকার কক্সবাজার বিমানবন্দরের আরও উন্নয়ন ঘটানোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আন্তর্জাতিক বিমান কোম্পানিগুলো তাদের বড় বড় বিমানকেও এই বিমানবন্দরে যাতে অবতরণ করাতে পারে সে ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
প্রকল্পটি সম্পন্ন হলে নতুন ১০ হাজার ৭০০ ফুট রানওয়ে হবে- যার ফলে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের বোইং ৭৭৭ ও ৭৪ এর মতো বড় আকারের বিমানগুলো এই বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারবে এবং এর ফলে এখানে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করার পথ সুগম হবে। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী এবং সিভিল অ্যাভিয়েশন অথোরিটি অব বাংলাদেশ (সিএএবি)’র চেয়ারম্যান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।




শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর









© All rights reserved © 2020 khoborpatrabd.com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com