ভেনেজুয়েলার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্রয়ের পর রাশিয়া বিশ্বকাপে সরাসরি জায়গা পেতে পেরুর বিপক্ষে জয়ের কোন বিকল্প ছিল না আর্জেন্টিনার।
কিন্তু ঘরের মাঠে ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতায় শেষ পর্যন্ত হতাশ হয়েই বাড়ি ফিরতে হলো মেসিদের। পেরুর সঙ্গে গোলশুন্য ড্র করে ১৯৭০ সালের পর আবারও ফুটবল বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়ার শঙ্কায় পড়ে গেল আর্জেন্টিনা।
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্রয়ের পর রাশিয়া বিশ্বকাপে সরাসরি জায়গা পেতে পেরুর বিপক্ষে জয়ের কোন বিকল্প ছিল না আর্জেন্টিনার।
কিন্তু ঘরের মাঠে ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতায় শেষ পর্যন্ত হতাশ হয়েই বাড়ি ফিরতে হলো মেসিদের। পেরুর সঙ্গে গোলশুন্য ড্র করে ১৯৭০ সালের পর আবারও ফুটবল বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়ার শঙ্কায় পড়ে গেল আর্জেন্টিনা।
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্রয়ের পর রাশিয়া বিশ্বকাপে সরাসরি জায়গা পেতে পেরুর বিপক্ষে জয়ের কোন বিকল্প ছিল না আর্জেন্টিনার।
কিন্তু ঘরের মাঠে ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতায় শেষ পর্যন্ত হতাশ হয়েই বাড়ি ফিরতে হলো মেসিদের। পেরুর সঙ্গে গোলশুন্য ড্র করে ১৯৭০ সালের পর আবারও ফুটবল বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়ার শঙ্কায় পড়ে গেল আর্জেন্টিনা।
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্রয়ের পর রাশিয়া বিশ্বকাপে সরাসরি জায়গা পেতে পেরুর বিপক্ষে জয়ের কোন বিকল্প ছিল না আর্জেন্টিনার।
কিন্তু ঘরের মাঠে ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতায় শেষ পর্যন্ত হতাশ হয়েই বাড়ি ফিরতে হলো মেসিদের। পেরুর সঙ্গে গোলশুন্য ড্র করে ১৯৭০ সালের পর আবারও ফুটবল বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়ার শঙ্কায় পড়ে গেল আর্জেন্টিনা।
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্রয়ের পর রাশিয়া বিশ্বকাপে সরাসরি জায়গা পেতে পেরুর বিপক্ষে জয়ের কোন বিকল্প ছিল না আর্জেন্টিনার।
কিন্তু ঘরের মাঠে ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতায় শেষ পর্যন্ত হতাশ হয়েই বাড়ি ফিরতে হলো মেসিদের। পেরুর সঙ্গে গোলশুন্য ড্র করে ১৯৭০ সালের পর আবারও ফুটবল বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়ার শঙ্কায় পড়ে গেল আর্জেন্টিনা।