ইমামরা জনগণকে ইসলামের সাম্য-মৈত্রী, একতা-সংহতি, নীতি-নৈতিকতা, মানবতা, সমাজপ্রেম, স্বদেশপ্রেম, অন্যের অধিকার, আমানতদারিতা, পরহেজগারি, জবাবদিহি, নমনীয়তা সর্বোপরি মানবসম্পদ উন্নয়নে গঠনমূলক পরিকল্পনা, আত্মনিয়ন্ত্রণ, আত্মশুদ্ধি, আত্মসমালোচনা ও গর্ব-অহংকার বর্জনসহ প্রভৃতি বিষয়ে জ্ঞান শিক্ষা
আলেম-ওলামা সাধারণ কোনো মানুষ নয়। তাঁদের যোগসূত্র সরাসরি সারা বিশ্বের প্রতিপালক আল্লাহপাকের সাথে। কোরআনের ইলম অর্জনকারীই হলেন আলেম। আর কোরআন শিক্ষা স্বয়ং রাব্বুল আলামীন আল্লাহতায়ালা থেকে ধারাবাহিকভাবে আলেমরা অর্জন করেছেন।
মহান আল্লাহর দুটি গুণবাচক নাম হলো ‘মুবদিয়ু’ ও ‘মুয়িদু’। ‘মুবদিয়ু’ হলেন যিনি অস্তিত্বহীন অবস্থা থেকে কোনো কিছুকে অস্তিত্ব দান করেন। আর ‘মুয়িদু’ হলেন যিনি কোনো অস্তিত্ববান বিষয় অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলার
তাফসির একটি গুরুত্বপূর্ণ শাস্ত্র। এটি সরাসরি কোরআনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। ইসলামী জ্ঞান ও বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখায় নারীর পদচারণ থাকলেও প্রাচীন যুগ থেকে এই শাস্ত্রে নারীদের উপস্থিতি কম দেখা যায়। নি¤েœ আধুনিক
নবী-রাসুলদের উত্তরাধিকার : আল্লাহ তাআলা মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন। তাদের সম্মানিত করেছেন ওহির জ্ঞান ও জীবন-বিধান দিয়ে। সেই ওহির জ্ঞান ও বিধি-বিধান মানবজাতির কাছে পৌঁছানোর জন্য তিনি প্রেরণ করেছেন যুগে যুগে
মানুষ অগোছালো কিছু পছন্দ করে না, কারণ এটা মানুষের স্বভাববহির্ভূত বিষয়। যেহেতু মৃত্যু-পরবর্তী জীবনটা বেশ অগোছালো তাই সুরম্য ও সুবিস্তর গোছালো পৃথিবী রেখে মানুষ কিছুতেই মৃত্যু-পরবর্তী জীবনে পাড়ি জমাতে রাজি