সব জিনিসের একটা মৌসুম থাকে। রমজানুল মোবারক হলো ইবাদত-বন্দেগির মৌসুম। মৌসুমের সময় কোনো জিনিস যত বেশি সঞ্চয় করা যায় অন্য সময়ে তা সম্ভব হয় না। এ মাসে বান্দা যত বেশি
কথায় কথায় চটে যাচ্ছেন। ধমকাচ্ছেন। গালিও দিচ্ছেন যা-তা। শান্ত না হতে পেরে অধঃস্তনের গায়ে হাত পর্যন্ত তুলছেন। দিন শেষে হিসাব কষে কেউ হয়তো অনুশোচনায় ভোগছেন, ছোটকে ডেকে দরদ ঢালছেন অথবা
প্রত্যেক ঈমানদারের কর্তব্য হলো প্রথমত নিজের জীবনকে কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে পরিচালিত করা। কিন্তু পরকালে মুক্তির জন্য এটাই যথেষ্ট নয়। এর সঙ্গে নিজের পরিবার, সমাজ ও প্রতিবেশীদের হিদায়াতের পথে পরিচালিত
(গতকালের পর ) যেসব কারণে রোজা মাকরুহ হয় না ১. রোজা রেখে দিনে ঘুমালে ও স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভঙ্গ হয় না (হেদায়া)। ২. চোখে সুরমা লাগানো বা ওষুধ ব্যবহার করা,
রোজা ইসলামের তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। একজন রোজাদারকে রোজার মাসলা-মাসায়েল জানা অপরিহার্য। কেননা, মাসলা-মাসায়েল জানা না থাকলে রোজা যথাযথভাবে পালন করা সম্ভব হবে না। যেসব কারণে রোজা ভঙ্গ হয় : ১.
রমজানুল মোবারক রহমত-বরকতের মওসুম। এ মওসুমে আল্লাহ তায়ালার রহমত পরিপূর্ণরূপে বর্ষণ হয়। তাই এ মাসে সবাই আল্লাহ তায়ালার কাছে বেশি বেশি রহমত বরকতের প্রত্যাশা করা চাই। রমজান মাসে বিশেষ কিছু