মানুষের স্বভাব ও প্রকৃতিবিরোধী কোনো কঠিন আদেশ ইসলামে নেই। তাই রমজানের রোজা যেমন ফরজ করা হয়েছে, তেমনি মানুষের স্বাস্থ্যের প্রতিও খেয়াল করা হয়েছে। এমনভাবে রোজা রাখতে নিষেধ করা হয়েছে, যাতে
মহিমান্বিত রমজানের প্রধান ইবাদত ‘সাওম’ বা ‘ রোজা’। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, ‘ হে মুমিনগণ, তোমাদের জন্য বিধিবদ্ধ করা হয়েছে রোজা, যেমন বিধিবদ্ধ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর, যাতে তোমরা
রমজান একটি অসাধারণ কল্যাণের মাস। পুরো মাসেই রয়েছে রহমত, বরকত, ক্ষমা তথা মুক্তির মহান বার্তা। রাসূলুল্লাহ সা:-এর জীবদ্দশায় যখন রমজানের আগমন হতো তখন তিনি অতিশয় আনন্দিত হতেন এবং সাহাবিদের বলতেন,
রমজান মাসজুড়ে রোজাদারের জন্য সব সময় ৬ কাজ করা জরুরি। কারণ এটি রহমত, বরকত, মাগফেরাত ও নাজাতের মাস। এ মাসটি রোজদারের জন্য নেয়ামতে ভরপুর। প্রতিটি কাজের ব্যাপারে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি
মহানবী সা: তাঁর যুগের শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমার যুগ হলো সেরা যুগ, তারপর সাহাবি, তাবেঈন ও তাবে তাবেঈনের যুগ।’ (তিরমিজি হাদিস নং-৩৩০৮)। সাহাবায়ে কিরাম মহানবী সা:-এর সংস্পর্শে এসে
( গতকালের পর) আদব, শিষ্টাচার ও আদর্শ চরিত্র : রোজাদার রোজা রেখে নিজেকে পবিত্র রাখার চেষ্টা করে। সে মিথ্যা ও পাপকাজ পরিহার করে। কোনো মানুষের মধ্যে মিথ্যা ও পাপাচারের অভ্যাস