মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ তায়ালা পয়গম্বরদের মধ্যে হজরত দাউদ আ: ও সুলাইমান আ:-কে নবুয়ত ও রিসালাতের সাথে রাজত্ব দান করেছিলেন। রাজত্বও এমন নজিরবিহীন যে, শুধু মানুষের ওপর নয়- জ্বিন ও জন্তু-জানোয়ারদের ওপরও
মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর উম্মতের জন্য জাকাত নামের একটি আর্থিক ব্যবস্থা রেখেছেন। এটি সামাজিক কল্যাণ, অনৈতিক ভারসাম্য, দারিদ্র্য বিমোচন এবং সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের প্রতিপালনে একটি পূর্ণাঙ্গ আর্থিক
শিষ্টাচার হলো ভদ্র, মার্জিত ও রুচিসম্মত আচরণ, যা মানুষকে সংযমী ও বিনয়ী করে তোলে। এই গুণ হঠাৎ করেই কারো মধ্যে গড়ে ওঠে না। এর জন্য গ্রহণ করতে হয় দীর্ঘ প্রস্তুতি।
আল্লাহ তায়ালা হচ্ছেন ন্যায়পরায়ণ শাসক। শোষণ করা আল্লাহ তায়ালার শানের বিপরীত। তিনি তার কোনো সৃষ্টির উপরে কখনোই শোষণ করেন না। বরং শোষিত নিপীড়িত মানুষকে আসমানি সাহায্য প্রেরণ করে শোষকের সব
জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চায় ইসলাম-ঈমান এবং নেক আমল কস্মিনকালেও প্রতিবন্ধক নয়; বরং সৃজনশীলতা ও প্রজ্ঞা প্রকাশে অনির্বচনীয় এবং অতুলনীয়। কিন্তু আমাদের সমাজের কিছু লোক তুচ্ছ নাম যশ খ্যাতি অর্জনের
দ্বীনের জ্ঞানার্জন ও গৃহত্যাগ এ বিষয় দুটো যেন মরুভূমিতে বালির অবস্থানের মতো। মরুভূমি বললেই মানুষের মনে আসে দিগন্তজুড়ে ধূ ধূ বালির কথা। বালি ছাড়া মরুভূমির কল্পনা যেমন অযৌক্তিক ঠিক তেমনিভাবে