দ্বীনের জ্ঞানার্জন ও গৃহত্যাগ এ বিষয় দুটো যেন মরুভূমিতে বালির অবস্থানের মতো। মরুভূমি বললেই মানুষের মনে আসে দিগন্তজুড়ে ধূ ধূ বালির কথা। বালি ছাড়া মরুভূমির কল্পনা যেমন অযৌক্তিক ঠিক তেমনিভাবে
আল কুরআন আল্লাহর মহিমান্বিত গ্রন্থ; যাতে বিধৃত হয়েছে মানুষের সফলতার পথ-কাহিনী। যার অনুসরণ ব্যক্তিকে পৌঁছাতে পারে কামিয়াবির শীর্ষ চূড়ায়। আর অনুকরণহীনতায় নিক্ষিপ্ত হতে পারে ব্যর্থতার আঁস্তাকুড়ে। সেই মহাগ্রন্থের মহান সূরার
শুরু থেকে পৃথিবীতে ভালো-মন্দ দুটোর অবস্থান রয়েছে। তার কারণ হলো- জগতের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালা এগুলো সৃষ্টির সময় থেকে আরো দু’টি স্থান তৈরি করে রেখেছেন। যাদের নাম হলো জান্নাত-জাহান্নাম। দুনিয়ার জীবনে
শরিয়ত হলো এমন এক প্রেসক্রিপশন, যা দিয়ে মানবজীবনের সব সমস্যার সমাধান নিরসন করা যায়। যেমন রাসুলুল্লাহ (সা.) আরব ও তার আশপাশের অন্যান্য বিধ্বস্ত সমাজের অবস্থা সংশোধন করেছেন আর এভাবেই মানুষের
টাকা-পয়সা ও অর্থসম্পদের প্রতি ভালোবাসা মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। মানুষ মাত্রই সম্পদ, সন্তান ও প্রাচুর্যের মোহে আচ্ছন্ন। এ কথা সত্য ও চিরন্তন। এটি প্রাচীনকাল থেকে প্রমাণিত। মহা গ্রন্থ আল কুরআনে আল্লাহ
উজানের দেশ ভারত থেকে আসা ঢলে নজিরবিহীন বন্যায় দেশের ১১ জেলার ৫০ লাখ মানুষ পানিবন্দি ও ক্ষতির মুখে পড়েছেন বলছে সরকারের তথ্য। মারা গেছেন ১৮ জন। প্রায় দুই মাস আগেও