আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে ইরশাদ করেন, ‘নিশ্চয় এ হলো মুমিনদের জন্য হেদায়াত ও রহমত। আপনার রব নিজ শাসন-ক্ষমতা অনুযায়ী তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন। তিনি পরাক্রমশালী, সুবিজ্ঞ।’ (সুরা নমল :
মানুষকে কালেমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’র দাওয়াত দেয়া অনেক বড় দায়িত্বপূর্ণ কাজ। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অন্যতম দায়িত্বও ছিল কালেমার দাওয়াত। আল্লাহর পথে আহ্বানকারী ব্যক্তির অন্যতম কাজ এটি। আন্তরিকভাবে এ
দান সম্পর্কে মহান রাব্বুল আল আমিন অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে রূপক অর্থে আমাদের জন্য কয়েকটি উদাহরণ হিসেবে আয়াত পেশ করছেন সূরা আল বাকারায়। প্রথমত. যারা আল্লাহর পথে ব্যয় করে, অর্থাৎ হজ, জিহাদ,
আজ শুক্রবার। সপ্তাহের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ ও মর্যাদাপূর্ণ একটি দিন। এই দিনের ফজিলত সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য হাদিস গ্রন্থগুলোতে একাধিক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। বিখ্যাত সাহাবি আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন,
দুনিয়ায় মানুষের প্রতি কাজ হবে মহান আল্লাহ তাআলার জন্য। অথচ মানুষ দুনিয়ার কাজে ধর্মীয় অনুভূতিকে ব্যাপকভাবে কাজে লাগায়। যা কোনোভাবেই ঠিক নয়। কারণ এতে পরকালের কাক্সিক্ষত সাফল্য থেকে বঞ্চিত হবে
জীবনের প্রতিটি কাজই আমল। ইসলামি শরিয়ত সম্পর্কে জানার পর সে অনুযায়ী আমল করা আবশ্যক। ইলম অনুযায়ী কিংবা উপদেশ অনুযায়ী আমল না করায় রয়েছে ভয়াবহ শাস্তির ঘোষণা। হাদিসে এসেছে- হজরত ওসামাহ