একজন মালীর জন্য বাগানের প্রতিটি ফুল যেমন অসাধারণ গুরুত্বের হয় ঠিক তেমনি রোজাদারের জন্য রমজানের প্রতিটি দিন স্পেশাল। শুধু খাদ্য ও পানীয় থেকে মাহরুম থাকার নাম রমজান নয়; বরং রমজান
জাকাত ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ, জাকাত মানুষের সম্পদকে পবিত্র করে এবং সম্পদে বারাকাহ দান করে। আল্লাহ তায়ালার দেয়া সম্পদকে তাঁর পথে ব্যয় করার অন্যতম মাধ্যম জাকাত। জাকাত আদায় করার মধ্যে যে
সৃষ্টির শুরু থেকে আল্লাহর নির্ধারিত প্রতি বছরে ১২ মাসের মধ্যে পবিত্র রমজান মাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস। আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন- ‘আমি এ কুরআনকে নাজিল করেছি কদরের রাত্রিতে; কদরের রাত্রি
দেখতে দেখতে পবিত্র মাহে রমজানের প্রথম দুই দশক বিদায় নেয়ার পথে। মাহে রমজানের প্রতিটি মুহূর্ত ফজিলতপূর্ণ এতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে শেষ দশকের গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য অন্য দিনগুলোর তুলনায় অনেক
ইতিকাফের শাব্দিক অর্থ হলো অবস্থান করা, কোনো বস্তুর ওপর স্থায়ীভাবে থাকা। ইতিকাফের মধ্যে নিজের সত্তাকে আল্লাহ তায়ালার ইবাদতের মধ্যে আটকিয়ে রাখা হয় এবং নিজেকে মসজিদ থেকে বের হওয়া ও পাপাচারে
আল-ফুরকান যা আল-কুরআনের অপর নাম। যার অর্থ হলো- সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী। নাজিল হয়েছিল রমজানের এক মহিমান্বিত রজনীতে, নাম তার লাইলাতুল কদর। আল্লাহ তায়ালা বলেন- ‘রমজান তো সেই মাস, যে মাসে কুরআন