জেলার লালমাই পাহাড় এলাকার চাষি আবুল কালাম আজাদ। তিনি পাহাড়ের পতিত জমিতে লেবু, কলা, পেঁপে ও কচুমুখি চাষ করেন। এতে তার গত বছর লাভ হয়েছে প্রায় ৩৫ লাখ টাকা। পাহাড়ের
পান জেলার চাহিদা মিটিয়ে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন জেলায়। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় দিন দিন পানের আবাদ বাড়ছে। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে পান চাষিদেও সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে বলে জানান
জেলার নানিয়ারচরের চেঙ্গী নদীর টিলায় ৬বিঘা জমিতে সূর্যমুখী ফুলের পরীক্ষামুলক চাষ করে সফল হয়েছেন উপজেলার শিপন চাকমা ও উষাময় চাকমা। ইতিমধ্যে দুভাইয়ের লাগানো সূর্যমুখী গাছে ফুল ধরতে শুরু করেছে। এক
টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় রঙিন ফুলকপি চাষ করে প্রথমবারেই সফল হয়েছেন শহিদুল ইসলাম নামের এক কৃষক। সাদা রঙের ফুলকপির চেয়ে রঙিন ফুলকপির বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় এ সফলতা এসেছে। সদরে রঙিন ফুলকপি
‘টক কুল’ চাষে সফলতা পেয়েছেন জেলা সদর উপজেলার চুড়ামনকাটি ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড ছাতিয়ানতলা গ্রামের মেম্বার তৌহিদুল ইসলাম। এই স্থানীয় জনপ্রতিনিধির জমিতে উৎপাদিত কুল যাচ্ছে খুলনা ও ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায়।
দেবীগঞ্জ উপজেলায় গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষ করে লাভবান হচ্ছেন অনেক কৃষক। গত শুক্রবার শিবের হাট ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি অফিসার শেফালী বেগম বলেন, ‘দেবীগঞ্জ উপজেলার শিবার হাট এলাকায় ৪২ জন কৃষকের মাঝে