এ বছরের শুরুতে এজ ব্রাউজারের ৯৮.০. ১১০৮.৪৩ সংস্করণের আগের সংস্করণগুলোতে নিরাপত্তা ত্রুটির সন্ধান পেয়ে সবাইকে সতর্ক করেছিল ভারতের কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম। তখন বড় ধরনের নিরাপত্তাত্রুটির খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল এজ
একই সঙ্গে একাধিক ডিভাইস ব্যবহার করেন অনেকেই। ডেস্কটপে কাজ করার সময় গুগল ক্রোমে অসংখ্য ট্যাব খুলে রাখেন। বাইরে গিয়ে স্মার্টফোনে আর সেই ট্যাব খুঁজে পাওয়া যায় না। এতে প্রয়োজনীয় অনেক
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং নিয়ে আলোচনা শুনলে মনে হবে এটা একটা সায়েন্স ফিকশন। কিন্তু আমরা কম্পিউটার প্রযুক্তির চরম শিখরে পৌঁছেছি. যা যুক্তিকে অস্বীকার করে ও কল্পনাকে পরাজিত করে। আজকের কম্পিউটারে ব্যবহৃত ট্রানজিস্টরগুলো
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশই হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপগুলোর মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপ এখন সবচেয়ে জনপ্রিয়। অফিস কিংবা ব্যক্তিগত কথাবার্তার জন্য এ অ্যাপ ব্যবহার সবচেয়ে সহজ। একের পর এক
দেশের ইন্টারনেটে গত বছরের অক্টোবর মাস থেকে কিছুটা ধীরগতি ভর করেছে। দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের (সি-মি-উই-৫) বর্তমান সক্ষমতার (অ্যাক্টিভেট ক্যাপাসিটি)শেষ হয়ে যাওয়া এবং দেশে গুগলের গ্লোবাল ক্যাশ সার্ভারের মধ্যে অবৈধগুলো
অনেক সময় আপনার মেইলে কিংবা ফেসবুক প্রোফাইলে প্রটেক্ট অন করার অনুরোধ পেয়েছেন। পাত্তা না দিয়ে এড়িয়ে গেছেন। আবার অনেকে না বুঝে প্রটেক্ট অন করেছেন। ফেসবুক প্রটেক্টের অনুরোধ আপনাকে ফেসবুক থেকেই