মহানবী সা: ছিলেন সত্যের ব্যাপারে আপসহীন। হক কথা বলতে, হক প্রচার করতে, হক অনুযায়ী আমল করতে কারো পরোয়া করতেন না। ভয় করতেন না আল্লাহ ছাড়া কাউকে। কাফিররা তাঁকে দাওয়াতি কাজ
সৃষ্টিজগতের প্রতিটি বিষয় মহান আল্লাহর অস্তিত্ব, ক্ষমতা ও রাজত্বের সাক্ষ্য বহন করে। কিন্তু সৃষ্টিজগতের কিছু বিষয়কে আল্লাহ নিজের শিআর বা নিদর্শন আখ্যা দিয়েছেন, যাকে ইসলামের নিদর্শন ও প্রতীক বলা হয়।
জালিম শব্দটি আরবি। যার আভিধানিক অর্থ অত্যাচার করা, উৎপীড়ন করা, নিপীড়ন করা, নির্যাতন করা, দুর্ব্যবহার করা ইত্যাদি। পরিভাষায় যেসব মানুষ কারো প্রতি অত্যাচার, উৎপীড়ন, নিপীড়ন, নির্যাতন এবং দুর্ব্যবহার করে তাকে
ইসলামী শরিয়তের মূল ভিত্তি পাঁচটি জিনিসের ওপর- কালিমা, নামাজ, রোজা, হজ ও জাকাত। এই পাঁচটির মধ্যে প্রথমটি কালিমা। এই কালিমার স্বীকারোক্তি হলো ঈমান। আর ঈমান হলো ইতিকাদি বিষয়। এর সম্পর্ক
তারুণ্য ও যৌবন মানুষের প্রতি বিশেষ অনুগ্রহ ও দান। ইসলাম এটাকে জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় আখ্যা দিয়ে থাকে। তাই ইসলাম যৌবনকাল ও যুবসমাজের প্রতি যতœশীল হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন,
নিজ দেশে স্বাধীনভাবে চলাফেরা ও বসবাস করার স্বাধীনতা মানুষের মৌলিক অধিকারের অন্তর্ভুক্ত। শান্তির ধর্ম ইসলামেও এই অধিকার আছে। প্রত্যেক ব্যক্তি নিজ রাষ্ট্রের মধ্যে স্বাধীনভাবে চলাচল ও বসবাস করার অধিকার রাখে।