গরিব ও বিপদগ্রস্ত মানুষকে সাধারণ দান-সদকা, সাহায্য-সহযোগিতা করা ইসলামে অন্যতম ইবাদত। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘তোমরা কিছুতেই পুণ্যের নাগাল পাবে না, যতক্ষণ না তোমরা তোমাদের প্রিয় বস্তু থেকে (আল্লাহর জন্য)
সাধারণ অবস্থায় মুসলমানদের পরস্পরের সাথে দেখা হলে সুন্নত হলো সালাম দেওয়া এবং মুসাফাহা করা। সাধারণ অবস্থায় কারো সাথে দেখা হলেই মুয়ানাকা করা সুন্নত নয়। আনাস (রা.) বলেন, এক ব্যক্তি বলল,
মহামহিম রাব্বুল আলামিনের অসীম কুদরতের প্রকাশ সময় বা কাল। সময় অনাদি অনন্ত। কালচক্রের ঘূর্ণন নিরন্তর, অবিরত। মানবজীবনে আল্লাহর দেওয়া নিয়ামতসমূহের মধ্যে প্রথম নিয়ামত হলো জীবন। ইহজগতে জীবনের স্থিতিকাল হলো আয়ু।
মিথ্যা কথা, মিথ্যুক ও মিথ্যা অভিযোগকারী সবাই অভিশপ্ত ও ঘৃণিত। মিথ্যা অভিযোগ, মিথ্যা কথার থেকেও গুরুতর। মিথ্যার যত রূপ সবই ঘৃণিত। তাই যেকোনো প্রকারের মিথ্যা পরিত্যাজ্য। একটি মিথ্যা অনেক মিথ্যার
পরনির্ভরশীল, অকর্মা, অলস, কুড়ে লোকের স্থান ইসলামে নেই। ইসলাম সবসময়ই এ ব্যাপারে নিরুৎসাহিত করেছে। কোনো নবী-রাসূল পরনির্ভরশীল ছিলেন না। সবাই পরিশ্রম করে জীবিকা নির্বাহ করেছেন। মূলত আত্মকর্মসংস্থানহীন লোকের মাধ্যমে সমাজে,
মহানবী (সা.) তাঁর জীবদ্দশায় পরিচালিত রাষ্ট্রে ইসলামের অর্থনৈতিক বিধান প্রবর্তন ও মাঠ পর্যায়ে তা প্রয়োগ করেছিলেন। যে অর্থনৈতিক শিক্ষা বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সব নাগরিকের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ইত্যাদি সুনিশ্চিত