বিশ্বসাহিত্যের ইতিহাসে পূর্ণিমার মতো উজ্জ্বল এক নাম হাসসান বিন সাবিত রা:। রাসূল সা:-এর যুগে ইসলাম, মুসলমান এবং প্রিয় নবীজীর সপক্ষে সবচেয়ে বেশি যিনি কবিতা রচনা করেছেন এবং যাঁর কবি খ্যাতি
মহান আল্লাহ মানবজাতিকে আশরাফুল মাখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে ঘোষণা করেছেন। মানুষকে অন্যান্য প্রাণী থেকে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে সমাসীন করেছেন। সাধারণভাবে এ সম্মানের বিষয়টি জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে সবার
আরব উপদ্বীপের মক্কা নগরীতে ইসলামের আগমন ঘটে। যে নগর ও সমাজের বেশির ভাগ মানুষ ছিল নিরক্ষর। জ্ঞান-বিজ্ঞানের সঙ্গে যাদের দূরতম কোনো সম্পর্কও ছিল না। কিন্তু বিস্ময়কর বিষয় হলো ইসলামের প্রথম
সম্পদ পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য। ঈমানদার সম্পদশালী হলে আল্লাহর নির্দেশিত পন্থায় ব্যয় করে বহু কল্যাণকর কাজ করতে পারে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য। স্থায়ী সৎকর্ম তোমার রবের
কোরআনের সুরা আনকাবুতের ৪৫ থেকে সুরা রুম, সুরা লোকমান, সুরা সাজদা ও আহজাবের ১ থেকে ৩০ নম্বর আয়াত এবং ২১তম পারা ।।অংশে মাতৃভূমি ত্যাগ, সামাজিক শিষ্টাচার, কোরআন অস্বীকারের পরিণাম, নামাজের
জুলুম আমাদের কাছে অতি পরিচিত একটি শব্দ। জুলুম আরবি শব্দ। যার বাংলা অর্থ অন্যায়, অবিচার, শোষণ ইত্যাদি। যুগে যুগে জুলুম এবং জালিমের ভয়াবহতার শাস্তি আমরা দেখেছি এবং ইতিহাসের পাতায় তা