সব মানুষেরই কমবেশি দোষ আছে। দোষ ও গুণের সমন্বয়ে মানুষ। কিন্তু মানুষের অভ্যাস হলো সদা অন্যায় খোঁজ করে। নিজের দোষের ব্যাপারে সে অন্ধ। যারা প্রকৃত মুমিন তারা নিজের দোষ দেখে
এক. একটি বছর অতিবাহিত হওয়া মানে মূল্যবান জীবনের একটি অংশ খসে পড়া। কবরমুখী যাত্রার এই টার্নিং পয়েন্টে এসে ফুর্তি করা কোনো বিবেকবান মানুষের কাজ হতে পারে না। জীবনের প্রতিটি স্টপেজে
ঝামেলা ও বিপদ থেকে বাঁচার একটি উপায় হলো ঘরে বসে (অবসর) সময় ব্যয় করা। আমরা আজ এই কথার বাস্তবতা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। সন্তানের বাইরে থাকা বাবা-মায়ের জন্য সবচেয়ে আতঙ্ক।
আজকাল প্রায় সময় পণ্যদ্রব্যে ভেজাল দিতে দেখা যায়। কিছু কিছু ব্যবসায়ী রয়েছেন যারা মুখে মুখে কসম কেটে পণ্যদ্রব্যকে নির্ভেজাল ও খাঁটি বলে দাবি করে ভেজাল ও ত্রুটিযুক্ত পণ্য চালিয়ে দেয়।
প্রতিটি মাখলুককেই কেয়ামতের দিবসে মহান আল্লাহর বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। দিতে হবে তাকে সারা জীবনের হিসাব-নিকাশ। সেদিনটি হবে প্রচ- উত্তপ্ত। সূর্য থাকবে মাথার খুব কাছেই। রাসূলুল্লাহ সা: বলেন, ‘বিচার দিবসে
ফেরেশতা ও কিতাবের প্রতি ঈমানের অপরিহার্য দাবি হয়ে যায় নবুয়ত বা রিসালাতের প্রতি ঈমান আনা। পৃথিবীতে মানুষ আল্লাহর বড়ই প্রিয় সৃষ্টি। বহুমুখী দায়িত্ব ও কর্তব্য দেয়া হয়েছে মানুষের ওপর। কেননা