শান্তিপূর্ণ সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হলো ইনসাফ প্রতিষ্ঠা। ইনসাফ মানে ন্যায়বিচার। ইনসাফের দাবি হলো, কেউ যেন অন্যায়ভাবে জুলুমের শিকার না হয়। সমাজে ও দেশে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব
আল্লাহ তাআলা প্রতিদিন মুসলমানের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজকে ফরজ করেছেন। নামাজ দুনিয়ায় সব ধরনের অন্যায় কাজ থেকে আমাদের বিরত রাখে। কর্মক্ষম উজ্জীবিত মানসিকতা লাভে নামাজ আল্লাহর এক মহা নেয়ামত। বান্দার
‘মোহর-এ নবুয়ত’ হলো, প্রিয় নবী (সা.)-এর দুই কাঁধের মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত ছিল একটি গোশতের টুকরা। যাকে বলা হয় ‘মোহর-এ নবুয়ত’। এটি ছিল মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুয়তের নিদর্শন। যার
আমাদের উচিত ছিল পৃথিবীতে নানাবিধ কাজের মাধ্যমে পরকালে মুক্তি লাভের সব উপকরণ অর্জনকে নিশ্চিত করা। সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেলেও আমাদের সৃষ্টির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তাবায়ন করা অতীব জরুরি। যা
শিশু-কিশোরদের মন খুবই সরল, কোমল ও পবিত্র। রাসূলে কারিম সা: শিশুদের প্রতি কোমল ব্যবহার নিজে করেছেন এবং অন্যদেরও করার নির্দেশ দিয়েছেন। একবার তাঁর কানে হজরত হোসাইনের কান্নার আওয়াজ এলে তিনি
মক্কায় দীর্ঘদিন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইসলাম প্রচারের পর অবশেষে আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে এবং মদিনাবাসীর আমন্ত্রণে রাসূল সা: ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেন। মদিনায় এসে তিনি ধর্ম প্রচারকের পাশাপাশি প্রথমবারের