জেলার লালমাই পাহাড়ের বিস্তীর্ণ এলাকায় চাষ হচ্ছে ‘কাসাভা’। প্রথম দিকে সীমিত আকারে চাষ হলেও দিন দিন ব্যাপকহারে এ পাহাড়ে স¤প্রসারণ হচ্ছে কাসাভার চাষ। পাহাড় এলাকায় এটি ‘কাঠ আলু’ বা ‘ঠেংগা
জেলার গ্রামীণ অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে তুলছে পোল্ট্রি খামারগুলো।পোল্ট্রি ফার্মে মুরগি পালন করে জেলার ৮উপজেলার শত শত বেকার মানুষ তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটিয়েছে। জেলা প্রাণি সম্পদ দফতর সূত্রে জানা গেছে, জেলায়
দেশে ডাল, তেল ও মসলাজাতীয় ফসলের আবাদ একেবারেই কম হতো। ফলে আমদানিনির্ভর হয়ে ছিল বাংলাদেশ। এসব ফসল আমদানিতে সরকারের একটা বড় অর্থ ব্যয় হতো। এ ব্যয় কমিয়ে আনতে কৃষি বিভাগের
জেলায় অভাবনীয় সাফল্য লাভ করেছে ব্ল্যাক রাইস (কালো রঙের চালের ধান) চাষে। মনজুর নামের এক কৃষক ২০১৮ সালে প্রথম বারের মত কুমিল্লায় মাত্র ৫ শতক জমিতে ব্ল্যাক রাইস চাষ করেন।
বরিশাল বিভাগের তিন জেলার ৫৫ গ্রামে ফলন হয় পেয়ারার। এই এলাকার হাজার হাজার মানুষের কাছে ‘পেয়ারা’ অর্থনৈতিক স্বাচ্ছন্দ ও জীবিকার অবলম্বন। আষাঢ়-শ্রাবণের ভরা বর্ষায় এসব এলাকার নদী-খালজুড়ে পেয়ারার সমারোহ। দেরিতে
জেলা শহরের উপকন্ঠে দিঘিরপাড়া গ্রামের বাবু মিয়া (৫০)। এক মেয়ে এক ছেলে। মেয়ে গৃহিনী। ছেলে মেরিন ইঞ্জিনিয়ার। চাষাবাদ করেই ছেলেকে লেখাপড়া শিখিয়েছেন। বাবু মিয়া চাষাবাদ ছাড়া কিছুই বোঝেন না। বিঘা