আজকাল বেশির ভাগ অর্থনৈতিক ভাষ্যে ‘বৈপরীত্যের (ডাইভারজেন্স)’ ওপর অধিক দৃষ্টি দেয়া হচ্ছে। আর সেই ভিন্নতাটি হলো একদিকে বৃহত্তর শেয়ারবাজারের সূচকগুলো সর্বকালের ঊর্ধ্বমুখিনতায় বিরাজ করছে, অন্যদিকে বৃহত্তর অর্থনীতি অন্যতম ভয়াবহ অধোগতি
(শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়,তিনিই সেই জ্যোতিষ্ক, যিনি সাহিত্যের জোরে ধনবান হয়ে উঠেছিলেন। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে লিখছেন আবাহন দত্ত। কলকাতা থেকে প্রকাশিত আনন্দবাজার পত্রিকার অন লাইন সংস্করণের সৌজন্যে নিবন্ধটি দৈনিক খবরপত্রের পাঠকদেও জন্য
“কে ওই শুনাল মোরে আযানের ধ্বনি- মর্মে মর্মে সেই সুর, বাজিল কি সুমধুর” আকুল হইল প্রাণ, নাচিল ধমনী, কি মধুর আযানের ধ্বনি”- বিখ্যাত ‘আযান’ কবিতার লাইনগুলো শুনলে মনে পড়ে যায়
বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার নবাব আলিবর্দি খানকে দিল্লির সম্রাট প্রদত্ত দুটি খেতাবের একটি সুজা উল-মুলক ও হাসেম উদ-দৌলা। একটির মানে রাষ্ট্রের বীর, অন্যটি রাষ্ট্রের তরবারি। ভারতের কেন্দ্রীয় শাসন যখন ভেঙে
জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাশের বাংলা ভাষার অভিধানে ‘কিংবদন্তী’ শব্দটির অর্থ এভাবে দেওয়া হয়েছে: লোক-পরম্পরায় কথিত ও শ্রুত বিষয়। তাহলে কারও পক্ষে কিংবদন্তীর বিষয়ে পরিণত হতে হলে লোকপরম্পরার একটি দীর্ঘ সময়ক্রম প্রয়োজন। কিন্তু
জুলিও সিজার মোরা ও ওয়াল্ড্রামিনা যতদিন ধরে বিবাহিত জীবন পার করছেন, অনেক মানুষই ততদিন পৃথিবীতে বেঁচে থাকেন না। বিস্ময়কর হলেও এটাই সত্যি তাদের দাম্পত্য জীবনের বয়স ৭৯ বছর। জুলিও মোরার