নিত্যপণ্যের বাজারে সব জিনিসের দাম চড়া। নতুন করে বেড়েছে মসুর ডাল, ডিম, পেঁয়াজ ও জিরা মসলার দাম। গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে মসুর ডালের দাম।
অস্বাভাবিক দাম বাড়ার পর গেল সপ্তাহে রাজধানীর বাজারগুলোতে মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে কমেছে ১৫ টাকা। আর পাকিস্তানি কক বা সোনালী মুরগি দাম কেজিতে কমেছে
‘দোহাই লাগে, অযথা ঝগড়া করবেন না। লাইন সোজা করে দাঁড়ান। সয়াবিন তেল, চিনি, পিয়াজ ও মশুরের ডালসহ সব মালামালের পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। কমপক্ষে ৩৫০ জনকে দেওয়ার মতো মাল আছে।’ গতকাল
বড় কোম্পানিগুলোর চাল বিপণন কার্যক্রমের জন্য সরকারি নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। বাংলাদেশে যেকোনো উৎপাদিত, মোড়কজাতকৃত বা আমদানির মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাতকৃত পণ্যের একচেটিয়া বিপণন, কারসাজিসহ অতিমুনাফা রোধে ২০১২ সালে প্রতিযোগিতা কমিশন গঠন করা
কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না নিত্যপণ্যের দাম। এ সপ্তাহে নতুন করে বেড়েছে চাল, ডাল, আটা, ময়দাসহ অন্তত ১০ ধরনের নিত্যপণ্যের দাম। অবশ্য সামান্য কমেছে ডিম, ব্রয়লার মুরগি ও সবজির দাম। রাজধানীর
নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। শীতের সবজি সীমিত আকারে বাজারে আসলেও দাম চড়া। এতে হাঁপিয়ে উঠছেন খেটে-খাওয়া মানুষ। মধ্যবিত্তরাও কুলিয়ে উঠতে পারছেন না। একে একে ৫টি দোকানে বাজারের থলে নিয়ে ঘুরছিলেন